”বাঙলা-ভাষার ইতিবৃত্ত” কার রচনা?
ক) মুহম্মদ শহীদুল্লাহ
খ) মহুম্মদ আব্দুল হাই
গ) মুনীর চৌধুরী
ঘ) মোফাজ্জল হায়দার চৌধুরী
বিস্তারিত ব্যাখ্যা:
'বাঙলা-ভাষার ইতিবৃত্ত' গ্রন্থটি রচনা করেছেন প্রখ্যাত ভাষাবিদ ও গবেষক ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ। এটি বাংলা ভাষার উৎপত্তি ও ক্রমবিকাশের উপর একটি আকর গ্রন্থ।
Related Questions
ক) রম্য রচনা
খ) চিত্র কর্ম
গ) উপন্যাস
ঘ) প্রবন্ধ
Note : হুতোম প্যাঁচার নক্সা' (১৮৬২) কালীপ্রসন্ন সিংহ রচিত একটি অনবদ্য রম্য রচনা বা ব্যঙ্গাত্মক নকশা। এতে তৎকালীন কলকাতার সামাজিক অসংগতি ও ভণ্ডামির চিত্র তুলে ধরা হয়েছে।
ক) বহুগম
খ) বহুধন
গ) বহুবলে
ঘ) বহুধান
Note : বহুব্রীহি' একটি সমাসের নাম হলেও, শব্দটির নিজস্ব একটি অর্থ রয়েছে। এর ব্যাসবাক্য হলো 'বহু ব্রীহি (ধান) আছে যার', অর্থাৎ এর আক্ষরিক অর্থ 'বহুধান' বা প্রচুর ধানসম্পন্ন ব্যক্তি।
ক) ষষ্টক
খ) অষ্টক
গ) শেষ সপ্তম
ঘ) ষষ্ঠী
Note : সনেটের দুটি প্রধান অংশ থাকে। প্রথম আটটি চরণের অংশকে 'অষ্টক' (Octave) এবং শেষের ছয়টি চরণের অংশকে 'ষষ্টক' (Sestet) বলা হয়।
ক) সব্যসাচী
খ) ভুজঙ্গ
গ) বুভুক্ষা
ঘ) বাহুঙ্গ
Note : বাহুতে ভর করে চলে যে' তাকে এক কথায় 'ভুজঙ্গ' বলা হয়, যা সাপের একটি প্রতিশব্দ। 'সব্যসাচী' অর্থ যিনি দুই হাতেই সমান দক্ষ, আর 'বুভুক্ষা' অর্থ খাওয়ার ইচ্ছা।
ক) ক বর্গীয়
খ) ট বর্গীয়
গ) চ বর্গীয়
ঘ) ত বর্গীয়
Note : নিয়ম অনুযায়ী, ঋ, র, ষ-এর পরে ট-বর্গীয় ধ্বনি (ট, ঠ, ড, ঢ) থাকলে তার পরবর্তী 'ন' ধ্বনিটি 'ণ' হয়। যেমন: বণ্টন, লুণ্ঠন।
ক) কবি
খ) নাট্যকার
গ) ঔপন্যাসিক
ঘ) কথাসাহিত্যিক
Note : হুমায়ূন আহমেদ যদিও একাধারে নাট্যকার, চলচ্চিত্র পরিচালক এবং গীতিকার ছিলেন, তবে বাংলা সাহিত্যে তাঁর মূল এবং সর্বাধিক পরিচিতি ঔপন্যাসিক হিসেবে। তাঁর সৃষ্ট চরিত্র হিমু, মিসির আলি, শুভ্র পাঠকমহলে আজও জনপ্রিয়।
জব সলুশন