কোনটি শুদ্ধ ?
ক) সৌজন্নতা
খ) সৌজন্যতা
গ) সৌজনতা
ঘ) সৌজন্য
বিস্তারিত ব্যাখ্যা:
সুজন' শব্দের সাথে 'য' প্রত্যয় যুক্ত হয়ে 'সৌজন্য' শব্দটি গঠিত হয়, যার অর্থ সদ্ভাব বা শিষ্টাচার। 'সৌজন্য' নিজেই একটি বিশেষ্য পদ, এর সাথে পুনরায় 'তা' প্রত্যয় যুক্ত করে 'সৌজন্যতা' করা বাহুল্য এবং অশুদ্ধ। তাই শুদ্ধ রূপ 'সৌজন্য'।
Related Questions
ক) স্বরস
খ) সরস্বতী
গ) সরসত্বী
ঘ) স্বরসতি
Note : বিদ্যা ও কলার দেবী 'সরস্বতী'-এর সঠিক বানান এটিই। অন্য বানানগুলো ভুল।
ক) নীরিক্ষণ
খ) নিরীক্ষণ
গ) নীরিক্ষন
ঘ) নিরীক্ষন
Note : শব্দটি বিসর্গ সন্ধির নিয়মে গঠিত (নিঃ + ঈক্ষণ)। নিয়ম অনুযায়ী, বিসর্গের পর স্বরধ্বনি থাকলে বিসর্গ 'র' হয়। তাই নিঃ + ঈক্ষণ = নিরীক্ষণ। এখানে 'ন'-তে ই-কার এবং 'র'-তে ঈ-কার হবে। সঠিক বানান: নিরীক্ষণ।
ক) জলচর
খ) কম্পমান
গ) জঙ্গম
ঘ) উপ্ত
Note : যে সকল প্রাণী জলে চরে বা বাস করে, তাদের এক কথায় 'জলচর' বলা হয়। যেমন: মাছ একটি জলচর প্রাণী।
ক) আরজ
খ) সতীর্থ
গ) করদ
ঘ) কৃতজ্ঞ
Note : যে ব্যক্তি অন্যের করা উপকারের উপকার স্বীকার করে বা তার প্রতিদান দেয়, তাকে 'কৃতজ্ঞ' বলা হয়। এর বিপরীত শব্দ হলো 'অকৃতজ্ঞ'।
ক) মৃন্ময়
খ) মেটেল
গ) চিন্ময়
ঘ) মন্ময়
Note : মৃত্তিকা দিয়ে তৈরি' এর এক কথায় প্রকাশ হলো 'মৃন্ময়'। যেমন: মৃন্ময় পাত্র। 'চিন্ময়' অর্থ জ্ঞানময়, 'মন্ময়' অর্থ মন সংক্রান্ত।
ক) বাজনা
খ) মানব
গ) মই
ঘ) খোকা
Note : তৎসম' শব্দ হলো সেইসব শব্দ যা সংস্কৃত ভাষা থেকে কোনো পরিবর্তন ছাড়াই সরাসরি বাংলা ভাষায় গৃহীত হয়েছে। 'মানব' শব্দটি সংস্কৃত 'মানব' (মনু+ষ্ণ) থেকে অবিকৃতভাবে এসেছে। 'বাজনা' তদ্ভব, 'মই' অর্ধ-তৎসম এবং 'খোকা' দেশি শব্দ।
জব সলুশন