'খেচর' শব্দের অর্থ কী?
ক) উট
খ) পাখী
গ) বাঘ
ঘ) মাছ
বিস্তারিত ব্যাখ্যা:
'খেচর' একটি বহুপদী শব্দ, যার ব্যাসবাক্য হলো 'খে (আকাশে) চরে যে'। অর্থাৎ, যে আকাশে বিচরণ করে। পাখি আকাশে বিচরণ করে বলে পাখিকে খেচর বলা হয়।
Related Questions
ক) ভারী বৃষ্টি
খ) খুব বৃষ্টি
গ) অল্প বৃষ্টি
ঘ) অনাবৃষ্টি
Note : 'অতিবৃষ্টি' অর্থ প্রয়োজনের চেয়ে বেশি বৃষ্টি। এর সঠিক বিপরীত শব্দ হলো 'অনাবৃষ্টি', যার অর্থ বৃষ্টির অভাব বা খরা। 'অল্প বৃষ্টি' এর বিপরীত হতে পারে 'প্রবল বৃষ্টি'।
ক) অবনী
খ) জননী
গ) নীর
ঘ) জীবন
Note : 'অবনী' শব্দের অর্থ পৃথিবী বা ধরা। এটি পৃথিবীর একটি সঠিক প্রতিশব্দ। 'জননী' অর্থ মা, 'নীর' অর্থ জল বা পানি এবং 'জীবন' অর্থ প্রাণ।
ক) একরোখা
খ) এক কথার মানুষ
গ) উড়ণচণ্ডী
ঘ) কংস মামা
Note : 'এক কথার মানুষ' বাগধারাটির অর্থ হলো যিনি নিজের সংকল্প বা প্রতিজ্ঞায় অটল থাকেন, অর্থাৎ দৃঢ় সংকল্প ব্যক্তি। 'একরোখা' অর্থ একগুঁয়ে, 'উড়ণচণ্ডী' অর্থ অমিতব্যয়ী এবং 'কংস মামা' অর্থ নির্মম আত্মীয়।
ক) করণ
খ) কর্ম
গ) অপাদান
ঘ) অধিকরণ
Note : যা থেকে কোনো কিছু গৃহীত, জাত, রক্ষিত, বিচ্যুত বা দূরীকৃত হওয়া বোঝায়, তাকে অপাদান কারক বলে। এখানে 'জমি থেকে' ফসল উৎপন্ন বা জাত হচ্ছে, তাই এটি অপাদান কারক। 'থেকে' বা 'হতে' অনুসর্গ সাধারণত এই কারকে ব্যবহৃত হয়।
ক) তিন
খ) চার
গ) পাঁচ
ঘ) ছয়
Note : বাংলা ব্যাকরণে কারক মোট ছয় প্রকার। যথা: কর্তৃকারক, কর্মকারক, করণকারক, সম্প্রদান কারক, অপাদান কারক এবং অধিকরণ কারক। প্রতিটি কারক বাক্যের ক্রিয়াপদের সাথে নামপদের সম্পর্ক নির্ধারণ করে।
ক) প্রত্যয়
খ) অনুসর্গ
গ) বিভক্তি
ঘ) উপসর্গ
Note : ক্রিয়ার মূল অংশকে ধাতু বলে। ধাতুর সঙ্গে কাল ও পুরুষ অনুযায়ী যে বর্ণ বা বর্ণগুচ্ছ যুক্ত হয়ে ক্রিয়াপদ গঠন করে, তাকে ক্রিয়া-বিভক্তি বলে। যেমন: √কর্ + এ = করে। এখানে 'এ' হলো ক্রিয়া-বিভক্তি।
জব সলুশন