'কতরূপ স্নেহ করি দেশের কুকুর ধরি/বিদেশের ঠাকুর ফেলিয়া'। চরণটি কোন কবির?
ক) ঈশ্বরগুপ্ত
খ) কাজী নজরুল ইসলাম
গ) রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
ঘ) বিহারীলাল চক্রবর্তী
বিস্তারিত ব্যাখ্যা:
উদ্ধৃত চরণটি ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের লেখা। এটি দেশপ্রেম ও স্বদেশী চেতনার এক দারুণ অভিব্যক্তি যা আধুনিক বাংলা সাহিত্যের প্রথম দিকে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ছিল।
Related Questions
ক) জীবন-সংগীত
খ) আমার পরিচয়
গ) তাহারেই পড়ে মনে
ঘ) কপোতাক্ষ
Note : প্রদত্ত চরণগুলোতে স্বদেশের প্রতি গভীর ভালোবাসা প্রকাশ পেয়েছে যা মাইকেল মধুসূদন দত্তের 'কপোতাক্ষ নদ' কবিতায় সুস্পষ্টভাবে প্রতিফলিত। এই কবিতায় কবি নিজের জন্মভূমি ও নদীর প্রতি গভীর আবেগ প্রকাশ করেছেন।
ক) কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার
খ) ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত
গ) কামিনী রায়
ঘ) যতীন্দ্রমোহন বাগচী
Note : উদ্ধৃত অংশটি ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের 'তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা'য় প্রকাশিত একটি রচনার অংশ। এটি আধুনিক বাংলা সাহিত্যের শুরুর দিকের গুরুত্বপূর্ণ সাহিত্যিক ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের লেখা।
ক) ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত
খ) ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর
গ) রামরাম বসু
ঘ) শাহ মুহম্মদ সগীর
Note : ভারতচন্দ্র রায়গুণাকরকেই মঙ্গলকাব্যের ঐতিহ্যের শেষ গুরুত্বপূর্ণ কবি হিসেবে ধরা হয় যিনি মধ্যযুগের ধারাকে সমাপ্ত করেন। ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত আধুনিক যুগের কবি।
ক) মুকুন্দরাম চক্রবর্তী
খ) ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর
গ) নারায়ণ দেব
ঘ) মানিক দত্ত
Note : বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে ভারতচন্দ্র রায়গুণাকরের মৃত্যুকে (১৭৬০ সাল) মধ্যযুগের সমাপ্তির একটি গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশক হিসেবে বিবেচনা করা হয়। তাঁর মৃত্যুর পরেই আধুনিক যুগের সূচনা হয়। মুকুন্দরাম চক্রবর্তী মধ্যযুগের শুরুর দিকের কবি ছিলেন।
ক) 1766
খ) 1762
গ) 1760
ঘ) 1762
Note : ঐতিহাসিক তথ্য অনুযায়ী তিনি ১৭৬০ সালে মৃত্যুবরণ করেন।
ক) রামনিধি গুপ্ত
খ) দাশরথি রায়
গ) এন্টনি ফিরিঙ্গি
ঘ) রামপ্রসাদ সেন
Note : শাক্ত পদাবলীর জন্য রামপ্রসাদ সেন বিখ্যাত। তিনি অষ্টাদশ শতাব্দীর একজন বিশিষ্ট শাক্ত কবি ও সাধক ছিলেন এবং কালী দেবীর উদ্দেশ্যে ভক্তিগীতি রচনার জন্য পরিচিত।
জব সলুশন