নিচের কোন জন যুদ্ধকাব্যের রচয়িতা নন?
Related Questions
মর্সিয়া সাহিত্যের একজন উল্লেখযোগ্য কবি হলেন শেররাজ। তার ল্লেখযোগ্য অবদান ‘কাশিমের লড়াই’।
✿✿ কিছু কনফিউশান উত্তরঃ
১) মীর মশাররোফ হোসেন এর মৃত্যু ?- ১৯১১/১৯১২। =১৯১১
২) সুলতানার স্বপ্ন – গ্রন্থ / উপন্যাস ? = গ্রন্থ
৩) ঠাকুরমার ঝুলি কোনধরনের রচনা ?- রুপকথা/ উপকথা/.? =রুপকথা
৪) কাশিমের লড়াই কার- আলাওল/ শেররাজ? =শেররাজ
মধ্যযুগের আদি কবি বডু চণ্ডীদাস লোকসমাজে প্রচলিত রাধাকৃষ্ণ প্রেম - সম্পর্কিত গ্রাম্য গল্প অবলম্বনে 'শ্রীকৃষ্ণকীর্তন' কাব্য রচনা করেন। ১৯০৯ খ্রিস্টাব্দে বসন্তরঞ্জন রায় দিদ্বদ্বল্লভ পশ্চিমবঙ্গের বাঁকুড়া জেলার কাঁকিল্যা গ্রাম্য গল্প অবলম্বনে 'শ্রীকৃষ্ণকীর্তন' কাব্য রচনা করেন। ১৯১৬ সালে বসন্তরঞ্জন রায়ের সম্পাদনায় গ্রন্থটি বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ থেকে প্রকাশিত হয় । পুরো কাব্যটি আবর্তিত হয়েছে রাধা - কৃষ্ণের প্রেমনিবেদন, দেহসম্ভোগ,দুঃখভোগ ইত্যাদির মধ্য দিয়ে। আর বড়াই চরিত্রটিকে কবি সৃষ্টি করেছেন রাধা - কৃষ্ণের প্রেমের সংবাদ আদান - প্রদানকারিণী হিসেবে।
জব সলুশন