চাকরির জন্য যে পত্র লিখতে হয় তার নাম কি?
ক) ব্যক্তিগতপত্র
খ) অভিযোগ সংক্রান্তপত্র
গ) নিমন্ত্রণপত্র
ঘ) আবেদনপত্র
বিস্তারিত ব্যাখ্যা:
চাকরি প্রার্থনা করে কর্তৃপক্ষের নিকট নির্দিষ্ট প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো ও শিষ্টাচার মেনে যে পত্র লেখা হয় তাকে আবেদনপত্র বা দরখাস্ত বলা হয়।
Related Questions
ক) সম্ভাষণ অংশকে
খ) লেখকের স্বাক্ষর অংশকে
গ) ঠিকানা অংশকে
ঘ) মূল বিষয় অংশকে
Note : পত্রের যে অংশে মূল বক্তব্য বা বিষয়বস্তু বিস্তারিতভাবে লেখা থাকে তাকেই পত্রের গর্ভাংশ বা মূল বিষয় অংশ বলা হয় যা পত্রের প্রাণ।
ক) পূর্ণ ও স্পষ্ট ঠিকানা
খ) প্রয়োজনীয় সিলমোহর
গ) উপযুক্ত সম্ভাষণ
ঘ) সঠিক দিন তারিখ
Note : চিঠির খামে পূর্ণ ও স্পষ্ট ঠিকানা না থাকলে তা প্রাপকের কাছে পৌঁছানো সম্ভব হয় না এবং প্রেরকের কাছেও ফেরত পাঠানো যায় না তখন তাকে ডেড লেটার বা মৃত চিঠি বলা হয়।
ক) বাংলা ভাষায়
খ) অবস্থানকারী দেশের ভাষায়
গ) প্রেরকের নিজের ভাষায়
ঘ) ইংরেজি ভাষায়
Note : বিদেশ থেকে বা বিদেশে চিঠি পাঠানোর ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে খামের ওপর প্রাপকের ঠিকানা ইংরেজি ভাষায় লেখা আবশ্যক যাতে বিদেশি ডাক কর্মীরা তা পড়তে পারেন।
ক) প্রেরকের ঠিকানা
খ) প্রাপকের ঠিকানা
গ) পত্রগর্ভ
ঘ) স্বাক্ষর ও তারিখ
Note : প্রাপকের সঠিক ঠিকানা না থাকলে চিঠি নির্দিষ্ট গন্তব্যে পৌঁছায় না ফলে চিঠি লেখার মূল উদ্দেশ্যই ব্যর্থ হয় কারণ যোগাযোগ স্থাপন সম্ভব হয় না।
ক) প্রাপকের এলাকা
খ) ডাকবিভাগের ঠিকানা
গ) পোস্ট অফিসের ঠিকানা
ঘ) প্রেরকের ঠিকানা
Note : পোস্টাল কোড বা ডাক সংকেত মূলত নির্দিষ্ট পোস্ট অফিস বা ডাকঘরের এলাকা নির্দেশ করে যা চিঠি দ্রুত বাছাই ও বিলিবন্টনে সহায়তা করে।
ক) ডাক টিকেট
খ) পোস্টাল কোড
গ) প্রেরকের ঠিকানা
ঘ) প্রাপকের ঠিকানা
Note : শিরোনামের মধ্যে প্রাপকের ঠিকানা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কারণ এটি সঠিক না হলে ডাকবিভাগ নির্দিষ্ট গন্তব্যে চিঠি পৌঁছে দিতে পারে না।
জব সলুশন