সমাস কত প্রকার?
- সমাস প্রধানত ছয় প্রকার। যথাঃ দ্বন্দ্ব, কর্মধারয়, তৎপুরুষ, বহুব্রীহি, দ্বিগু এবং অব্যয়ীভাব সমাস।
- তবে দ্বিগু সমাসকে অনেক ব্যাকরণবিদ কর্মধারয় সমাসের অন্তর্ভুক্ত করেছেন। আবার কেউ কেউ কর্মধারয়কে তৎপুরুষ সমাসের অন্তর্ভুক্ত করেছেন। এ হিসেবে সমাস মূলত চারটি। যথা: দ্বন্দ্ব, তৎপুরুষ, বহুব্রীহি ও অব্যয়ীভাব সমাস।
এছাড়া আরও কিছু অপ্রধান সমাস আছে, যেমন: প্রাদি, নিত্য, অলুক, উপপদ ইত্যাদি।
উৎস: বাংলা ভাষার ব্যাকরণ ও নির্মিত, নবম - দশম শ্রেণি, (সংস্করণ ২০২১)
Related Questions
স্বরবর্ণ পড়ে থাকলে 'এ' কারের স্থানে 'অয়', ঐ - কারের স্থানে আয়, ও - কারের স্থানে অব, এবং ঐ - কারের স্থানে 'আব' হয়। ও + অ = অব + অ অর্থাৎ লো + অন = লবণ।
বাংলা ব্যাকরণে এমন কিছু সন্ধি রয়েছে যেগুলাে নিয়মবহির্ভূত, কিন্তু প্রচলিত। এদেরকে নিপাতনে সিদ্ধ সন্ধি বলা হয়। মনীষা নিপাতনে সিদ্ধ। যেমন আ + চর্য = আশ্চর্য, বৃহৎ + প্রতি বৃহস্পতি; মনস + ঈষা = মনীষা; ষট + দশ = ষােড়শ ইত্যাদি।
'শিব মন্দির' কাব্যগ্রন্থটির রচয়িতা কায়কোবাদ।
কায়কোবাদ, মহাকবি কায়কোবাদ বা মুন্সী কায়কোবাদ (১৮৫৭ - ২১ জুলাই, ১৯৫১) বাংলা ভাষার উল্লেখযোগ্য কবি যাকে মহাকবিও বলা হয়। তার প্রকৃত নাম কাজেম আল কোরায়শী।
বিরহ বিলাপ (১৮৭০) (এটি তার প্রথম কাব্যগ্রন্থ), কুসুম কানন (১৮৭৩), অশ্রুমালা (১৮৯৬); মহাশ্মশান (১৯০৪), এটি তার রচিত মহাকাব্য, শিব - মন্দির বা জীবন্ত সমাধি (১৯২১), অমিয় ধারা (১৯২৩)।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত রোমান্টিক কাব্যধর্মী উপন্যাস শেষের কবিতা (১৯২৯) সালে।
এ উপন্যাসটি ১৯২৮ সালে প্রবাসী পত্রিকায় প্রকাশিত হয়।
তার উল্লেখযোগ্য উপন্যাস হলো - চোখের বালি, নৌকা ডুবি, গোরা ইত্যাদি
জব সলুশন