স্বাধীনতার পর দেশে আদমশুমারি প্রথম অনুষ্ঠিত হয় -

ক) ১৯৭৪ সালে
খ) ১৯৭২ সালে
গ) ১৯৭৫ সালে
ঘ) ১৯৭৩ সালে
Note : জনশুমারি একটি দেশের জনসংখ্যার সরকারি গণনা হিসেবে গণ্য করা হয়। জাতিসংঘের সংজ্ঞা অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময়ে জনশুমারি একটি জনগোষ্ঠীর বা দেশের জনসংখ্যা গণনার সামগ্রিক প্রক্রিয়ায় তথ্য সংগ্রহ, তথ্য একত্রীকরণ এবং জনমিতিতে অর্থনৈতিক ও সামাজিক তথ্যাদি প্রকাশ করা বোঝায়। বাংলাদেশে প্রথম জনশুমারি ১৯৭৪ সালে হয়েছিল। একটি দেশে জনশুমারি সাধারণত দশ বছর পর পর হয়।

Related Questions

ক) ১৯৯০ সালে
খ) ১৯৯১ সালে
গ) ২০০১ সালে
ঘ) ২০০২ সালে
Note : আদমশুমারি ও গৃহগণনা-২০০১ বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত ৪র্থ জনশুমারি, যা ২০০১ সালের ২৩ থেকে ২৭ জানুয়ারি বাংলাদেশের সকল জেলা, উপজেলা, শহর ও গ্রামাঞ্চলে একযোগে পরিচালিত হয়। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো প্রতি ১০ বছর পর পর জনশুমারি পরিচালনা করে থাকে। এর পূর্বে ১৯৯১ সালে জনশুমারি পরিচালিত হয়েছিল। জনশুমারির প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী ২০০১ সালে বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যা ছিল ১৩০,৫২২,৫৯৮ জন
ক) ১২ লক্ষ
খ) ১৩ লক্ষ
গ) ১৪ লক্ষ
ঘ) ১১ লক্ষ
Note : বাংলাদেশে বসবাসকারী উপজাতির সংখ্যা – ৪৫ টি। বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম উপজাতি – সাওতাল। পার্বত্য চট্টগ্রামে মোট উপজাতি বসবাস করে – ১৩ টি বাংলাদেশে উপজাতির ভাষার সংখ্যা – ৩২ টি।
ক) মারমা
খ) চাকমা
গ) টিপরা
ঘ) খাসিয়া
Note : বাংলাদেশের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী সিংহভাগ পার্বত্য চট্টগ্রাম এবং ময়মনসিংহ , সিলেট ও রাজশাহী অঞ্চলে বসবাস করে । বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী হল চাকমা। এছাড়া রয়েছে গারো, ত্রিপুরা, সাঁওতাল ইত্যাদি।
ক) ঢাকা, গাজিপুর ও কুমিল্লায়
খ) ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল ও নেত্রকোনায়
গ) সিলেট, হবিগঞ্জ ও চট্রগ্রামে
ঘ) দিনাজপুর, রংপুর ও বগুড়ায়
Note : গারো ভারতের মেঘালয় রাজ্যের গারো পাহাড় ও বাংলাদেশের বৃহত্তর ময়মনসিংহ জেলায় বসবাসকারী আদিবাসী সম্প্রদায়। ভারতে মেঘালয় ছাড়াও আসামের কামরূপ, গোয়ালপাড়া ও কারবি আংলং জেলায় এবং বাংলাদেশের ময়মনসিংহ ছাড়াও টাঙ্গাইল, সিলেট, শেরপুর, নেত্রকোণা, নেত্রকোণা, সুনামগঞ্জ, মৌলভীবাজার, ঢাকা ও গাজীপুর জেলায় গারোরা বাস করে।
ক) সিলেট ও চট্রগ্রাম জেলায়
খ) ময়মনসিংহ ও টাঙ্গাইল জেলায়
গ) রাজশাহী ও দিনাজপুর জেলায়
ঘ) রাঙ্গামাটি ও বান্দরবান জেলায়
Note : সাঁওতালরা দিনাজপুর ও রংপুর অঞ্চলে বাস করে। দিনাজপুর জেলার বীরগঞ্জ,নবাবগঞ্জ,বিরামপুর,ঘোড়াঘাট, ফুলবাড়ি, চিরিরবন্দর, কাহারোল এবং রংপুর জেলার পীরগঞ্জে সাঁওতালরা অধিক সংখ্যায় বাস করে। রাজশাহী এবং বগুড়া অঞ্চলে কিছু সংখ্যক সাঁওতাল আছে।
ক) গারো
খ) সাঁওতাল
গ) পাঙন
ঘ) চাকমা
Note : পাঙ্গন মণিপুরী সলিম ধর্মে বিশ্বাসী। পাঙ্গন জাতিসত্তা বাংলাদেশের মুসলমানদের মতোই নামাজ, রোজা নিয়মিত পালন করে এবং পবিত্র কুরআন শরীফ বিশ্বাসী। এদের নিজেদের সম্প্রদায়ের মধ্যে বিয়ে হয়। মৌলভীবাজার জেলার কামালগঞ্জ উপজেলায় মণিপুরী মুসলমানদের বসবাস।

জব সলুশন

বাংলাদেশ ন্যাশনাল ক্যাডেট কোর অধিদপ্তর অফিস সহকারী (13-12-2024)

ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ড সহকারী পরিচালক (22-11-2024)

দিনাজপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি মিটার রিডার কাম মেসেঞ্জার (30-11-2024)

পাওয়ার গ্রিড বাংলাদেশ পিএলসি এর কারিগরি সহায়ক / অফিস সহায়ক (15-11-2024)

পাওয়ার গ্রিড বাংলাদেশ পিএলসি এর জুনিয়র হিসাব সহকারী (15-11-2024)

সাধারণ বীমা কর্পোরেশন || সহকারী ব্যবস্থাপক (08-11-2024)

Job Solution Live Exam Recent Job Solution 2025

আমাদের মোবাইল অ্যাপ ডাউনলোড করুন

BCS TARGET Playstore