যুক্তাক্ষর এক মাত্রা এবং বদ্ধাক্ষরও এক মাত্রা গণনা করা হয় কোন ছন্দে?
ক) মাত্রাবৃত্ত
খ) অক্ষরবৃত্ত
গ) মুক্তক
ঘ) স্বরবৃত্ত
Note : ∎মাত্রাবৃত্ত ছন্দ: ∎মূল পর্ব ৪,৫,৬ বা ৭ মাত্রার হয়। ∎অক্ষরের শেষে স্বরধ্বনি থাকলে ১ মাত্রা গুনতে হয়; আর অক্ষরের শেষে ব্যঞ্জনধ্বনি থাকলে (য় থাকলেও) ২ মাত্রা গুনতে হয়; য় থাকলে, যেমন- হয়, কয়; য়-কে বলা যায় semi-vowel, পুরো স্বরধ্বনি নয়, তাই এটি অক্ষরের শেষে থাকলে মাত্রা ২ হয়। ∎কবিতা আবৃত্তির গতি স্বরবৃত্ত ছন্দের চেয়ে ধীর, কিন্তু অক্ষরবৃত্তের চেয়ে দ্রুত।
Related Questions
ক) যৌগিক স্বরধ্বনি
খ) তালব্য স্বরধ্বনি
গ) মিলিত স্বরধ্বনি
ঘ) কোনটি নয়
Note : ∎যৌগিক স্বরধ্বনি: ∎ঋ =র্+ই ∎ঐ =ও+ই ∎ঔ=ও+উ
ক) ৭টি
খ) ৮টি
গ) ৬টি
ঘ) ১১টি
Note : একটি মাত্র মূল স্বরধ্বনিকে মৌলিক স্বরধ্বনি বলে। মৌলিক স্বরধ্বনি সাতটি। যেমন: অ, আ, ই, উ, এ এ্যা, ও। এগুলোকে বিশ্লেষণ করে ভাগ করা যায় না। লক্ষ করি— বাংলা ভাষায় ‘এ্যা’ ধ্বনিটি আছে, কিন্তু তার জন্য কোনো বর্ণ নেই।
ক) ঢ
খ) ধ
গ) ভ
ঘ) ঝ
Note : প-বর্গীয় ধ্বনি (ওষ্ঠ্য ধ্বনি): দুই ঠোঁট বা ওষ্ঠ ও অধর জোড়া লেগে উচ্চারিত হয় প ফ ব ভ ম হ
ক) ম
খ) ব
গ) দ
ঘ) খ + গ
Note : আনুনাসিক বা নাসিক্য ধ্বনি : ঙ, ঞ, ণ, ন, ম- এদের উচ্চারণের সময় এবং ং, ঁ কোন ধ্বনির সঙ্গে থাকলে তাদের উচ্চারণের সময় মুখ দিয়ে বাতাস বের হওয়ার সময় কিছু বাতাস নাক দিয়ে বা নাসারন্ধ্র দিয়েও বের হয়। উচ্চারণ করতে নাক বা নাসিক্যের প্রয়োজন হয় বলে এগুলোকে বলা হয় আনুনাসিক বা নাসিক্য ধ্বনি।
ক) ১৮
খ) ১৬
গ) ১৪
ঘ) কোনটিই নয়
জব সলুশন