বড়র পিরীতি বালির বাধ ক্ষণে হাতে দড়ি,ক্ষনেক চাঁদ---- চরণ দুটি কার রচনা?
ক) আলাওল
খ) ভারতচন্দ্র রায়গুনাকর
গ) রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
ঘ) শেখ ফজলল করিম
Note : রায়গুনাকর ভারতচন্দ্র আঠারো শতকের বাঙালি কবি। তাঁর জন্ম আনুমানিক ১৭১২ সালে, বর্ধমানের পাণ্ডুয়া গ্রামে। পিতার নাম নরেন্দ্রনারায়ণ রায়। তিনি ছিলেন নবদ্বীপের রাজা কৃষ্ণচন্দ্রের রাজসভার সভাকবি। রাজা তাঁকে ‘রায়গুনাকর’ উপাধি প্রদান করেন। তাঁর বিখ্যাত কাব্যের নাম অন্নদামঙ্গল কাব্য। এর তিনটি ভাগ হলঃ ‘অন্নদামঙ্গল’, ‘বিদ্যাসুন্দর’ এবং ‘ভবানন্দ-মানসিংহ কাহিনী’। বাংলা ভাষার বেশকিছু প্রচলিত বাক্য বা প্রবাদ ভারতচন্দ্রের রচনা। যেমনঃ আমার সন্তান যেন থাকে দুধে ভাতে, মন্ত্রের সাধন কিংবা শরীর পাতন, নগর পুড়িলে দেবালয় কি এড়ায়
Related Questions
ক) আলাওল
খ) শেখ ফজলল করিম
গ) শাহ মুহাম্মদ গরীবুল্লাহ
ঘ) মীর শফি
Note : সোনাভান পুঁথির শায়ের ছিলেন ফকির গরীবুল্লাহ। হুগলি জেলার অধিবাসী এই শায়ের সতর শতকের শুরুর দিকে রচনা করেছিলেন তার সোনাভান পুঁথিটি।
ক) আলাওল
খ) সৈয়দ সুলতান
গ) মুহম্মদ খান
ঘ) শাহ মুহম্মদ সগীর
Note : শাহ মুহম্মদ সগীর আনুমানিক ১৪-১৫ শতকের কবি। মুসলিম কবিদের মধ্যে তিনিই প্রাচীনতম। তিনি গৌড়ের সুলতান গিয়াসউদ্দিন আজম শাহের রাজত্বকালে (১৩৮৯-১৪১১ খ্রিস্টাব্দে) ইউসুফ-জোলেখা কাব্য রচনা করেন। কবি ছিলেন গিয়াসউদ্দিন আজম শাহের রাজকর্মচারী।
জব সলুশন