নিউক্লিয়ন সংখ্যা A, প্রোটন সংখ্যা P, নিউট্রন সংখ্যা N হলে, পারমাণবিক ভর সংখ্যা-
ক) A=P+N
খ) Z=A+P
গ) M=P+N
ঘ) N=A+P
Related Questions
ক) অক্সিজেন ও হাইড্রোজেন
খ) অক্সিজেন ও নাইট্রোজেন
গ) হাইড্রোজেন ও নাইট্রোজেন
ঘ) অক্সিজেন ও হিলিয়াম
ক) লোহা যখন ঘর্ষণের দ্বারা চুম্বকত্ব প্রাপ্ত হয়
খ) পানিকে তাপ দিলে যখন বাষ্পে পরিণত হয়
গ) চিনিকে যখন পানিতে দ্রবীভূত করা হয
ঘ) বহুদিন আর্দ্র বাতাসে এক টুকরা লোহাকে রেখে দিলে যখন মরিচা পড়ে
ক) ১৭৮৯ সালে
খ) ১৮৫৭ সালে
গ) ১৭৭৫ সালে
ঘ) ১৯৫০ সালে
Note : সিপাহি বিদ্রোহ ১৮৫৭ সালের ১০ মে মিরাট শহরে শুরু হওয়া ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির সেনাবাহিনীর সিপাহিদের একটি বিদ্রোহ। ক্রমশ এই বিদ্রোহ গোটা উত্তর ও মধ্য ভারতে (অধুনা উত্তরপ্রদেশ, বিহার, উত্তর মধ্যপ্রদেশ ও দিল্লি অঞ্চল ) ছড়িয়ে পড়েছিল। এই সব অঞ্চলে বিদ্রোহীদের দমন করতে কোম্পানিকে যথেষ্ট বেগ পেতে হয়। ১৮৫৮ সালের ২০ জুন গোয়ালিয়রে বিদ্রোহীদের পরাজয়ের পরই একমাত্র বিদ্রোহ দমন করা সম্ভব হয়। সিপাহি বিদ্রোহকে ভারতের প্রথম স্বাধীনতা যুদ্ধ, মহাবিদ্রোহ, ভারতীয় বিদ্রোহ, ১৮৫৭ সালের বিদ্রোহ ও ১৮৫৮ সালের গণ-অভ্যুত্থান নামেও অভিহিত করা হয়ে থাকে।কোম্পানি-শাসিত অন্যান্য অঞ্চলগুলি (বাংলা প্রদেশ, বোম্বাই প্রেসিডেন্সি ও মাদ্রাজ প্রেসিডেন্সি) শান্তই ছিল। পাঞ্জাবের শিখ রাজ্যগুলি ব্রিটিশদের সৈন্য সরবরাহ করে সমর্থন জোগায়। বড় দেশীয় রাজ্যগুলির (হায়দ্রাবাদ, মহীশূর, ত্রিবাঙ্কুর ও কাশ্মীর) পাশাপাশি রাজপুতানার মতো ছোট রাজ্যগুলিও বিদ্রোহ থেকে দূরে থাকে।অযোধ্যার মতো কোনো কোনো অঞ্চলে বিদ্রোহীরা ইউরোপীয়দের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে চূড়ান্ত দেশপ্রেমের নিদর্শন স্থাপন করে।
ক) লর্ড কর্নওয়ালিস
খ) ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
গ) রাজা রামমোহন রায়
ঘ) লর্ড ডালহৌসী
ক) ১৭৭০ সালে
খ) ১৭৬৪ সালে
গ) ১৬৫০ সালে
ঘ) ৬৫০ সালে
Note : বক্সারের যুদ্ধ পলাশীর যুদ্ধের পর ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির সঙ্গে সংঘটিত হওয়া দ্বিতীয় যুদ্ধ বক্সারের যুদ্ধ। ১৭৬৪ সালের ২২ অক্টোবর বিহারের বক্সার নামক স্থানে নবাব মীর কাসিম ও তার মিত্রশক্তির সঙ্গে ইংরেজদের এই যুদ্ধ সংঘটিত হয়। এ যুদ্ধের পর বাংলা পুরোপুরি ইংরেজ কোম্পানির শাসনের আওতায় চলে যায়। বক্সারের যুদ্ধের আগ পর্যন্ত ইংরেজরা ছিল ক্ষমতার ভাগাভাগি ও সুযোগ-সুবিধা আদায়ের জন্য শাসকের প্রতিদ্বন্দ্বী। কিন্তু বক্সারের যুদ্ধের পর ইংরেজদের ক্ষমতা হয়ে ওঠে অপ্রতিরোধ্য। তারা মীরজাফরকে সরিয়ে মীর কাসিমকে ক্ষমতায় বসায়। মীর কাসিম কোম্পানির কর্মকর্তাদের প্রচুর অর্থ প্রদান করলেও পরে তিনি ইংরেজদের প্রত্যাশা পূরণের বিষয়টি কৌশলে পরিহার করেন এবং অচিরেই বাংলায় ইংরেজদের পথের কাটা দাঁড়ান। মীর কাসিম মনে করতেন, তিনি একজন স্বাধীন শাসক। ফলে উভয় পক্ষে সংঘর্ষ শুরু হয় যা যুদ্ধে রূপ নেয়। এই সংঘর্ষের ফলে ১৭৬৩ সালে যুদ্ধ বাধে এবং ১৭৬৪ সালে ইংরেজদের জয়লাভের মাধ্যমে এর সমাপ্তি ঘটে। বক্সারের যুদ্ধের মাধ্যমে অযোধ্যার ভাগ্যও কোম্পানির ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ে এবং বাংলায় ব্রিটিশদের চূড়ান্ত কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠার পথ সুগম হয়।
জব সলুশন