আকাশ মেঘলা থাকলে গরম বেশি লাগে কেন?
দিনের বেলায় সূর্য থেকে যে আলোকরশ্মি(তাপ ও আলো) বিকিরণ আকারে আসে তার তরঙ্গদৈর্ঘ হয় বেশ ছোট।
এ কারণে তা খুব সহজেই বর্ষার মেঘ ভেদ করে ভূপৃষ্ঠে চলে আসতে পারে। এই বিকিরণ ভূপৃষ্ঠে সহজে আসতে পারলেও প্রতিফলিত হয়ে মহাকাশে চলে যেতে পারে না।
কারণ প্রফলন হবার সময়ে এদের তরঙ্গদৈর্ঘ বেশ বড় হয়ে যায় ফলে তখন আর সহজে মেঘ ভেদ করতে পারে না।
সেগুলি মেঘের গায়ে ধাক্কা খেয়ে মাটির দিকে ফিরে আসে।
এ কারণে মেঘলা দিনে/রাতে ভূপৃষ্ট থেকে বির্কীর্ণ তাপের একটা অংশ মেঘ ও মাটির মধ্যেকার বায়ুমন্ডলে আটকে পড়ার ফলে মাটি এবং তার লাগোয়া বাতাসের স্তর ঠান্ডা তো হয়ই না, বরং বেশ গরম হয়েই থাকে।
এতে আবহাওয়ার উষ্ণতা বেড়ে যায় বলেই গরমটা বেশি লাগে।
Related Questions
মাটির কলসির গায়ে লাখ লাখ ছোট ছোট ছিদ্র থাকে। খালি চোখে এই ছিদ্রগুলি দেখা যায় না।
ওই ছিদ্রগুলো দিয়ে পানি চুঁইয়ে কলসির বাইরে চলে আসে। তারপর বাষ্প হয়ে আকাশের দিকে উড়ে যেতে চায়।
কিন্তু উড়তে গেলে তাপের দরকার হয়। তাপের কারণে পানি বাষ্প হয়।
বাষ্প হওয়ার জন্য পানির যে তাপের দরকার, তা মাটির কলসির ভেতরের পানি থেকে আসে। ফলে কলসির ভেতরের পানির তাপ কমে যায় এবং সে কারণে পানি ঠাণ্ডা হতে থাকে।
সুতরাং বাষ্পীভবনের কারনে মাটির পাত্রে পানি ঠান্ডা থাকে।
তাপ প্রয়োগে করলে পদার্থ প্রসারিত হয়। তবে যে পদার্থের অণুগুলোর মধ্যকার আন্তঃআণবিক আকর্ষণ যতো কম সে পদার্থ ততো বেশি প্রসারিত হয় । কঠিন বা তরল পদার্থের তুলনায় বায়বীয় পদার্থের অণুগুলোর মধ্যে আন্তঃআণবিক আকর্ষণ সবচেয়ে কম। তাই তাপ প্রয়োগে বায়বীয় পদার্থ সবচেয়ে বেশি প্রসারিত হয়।
ধরি,
সেলসিয়াস স্কেল তাপমাত্রা = ফারেনহাইট স্কেল তাপমাত্রা = x
এখন, সেলসিয়াস স্কেল ও ফারেনহাইট স্কেল এর সম্পর্ক হলো,
C/5 = (F - 32)/9 [ C = সেলসিয়াস তাপমাত্রা, F = ফারেনহাইট তাপমাত্রা ]
প্রশ্নানুসারে C = F = x ।
সুতরাং,
x/5 = (x - 32)/ 9
Or, 9x = 5x - 160
Or, 4x = - 160
Or, x = ( - 40)
অর্থাৎ ( - 40)° C = ( - 40)°F
( - 40°) তে সেলসিয়াস তাপমাত্রা, ফারেনহাইট তাপমাত্রা সমান।
বিষধর সাপের বিষথলী সংযুক্ত থাকে সামনের দিকে উঁচু ও বড় দুটি ছিদ্রযুক্ত ফাঁপা দাঁতের সাথে । যখন বিষধর সাপ দংশন করে তখন ঐ দুটি দাঁত মাংসের মধ্যে ঢুকে যায় এবং বিষথলি থেকে নির্গত বিষ রক্তের সাথে মিশে যায়। তাই বিষধর সাপে কামড়ালে ক্ষতস্থানে পাশাপাশি দুটি দাঁতের দাগ থাকে। -
সঠিক উত্তর গলগণ্ড রোগ নির্ণয়ে
তেজস্ক্রিয়তা প্রয়োগের মাধ্যমে রোগ নিরাময় বা রোগের প্রকোপ কমিয়ে রাখার জন্য ব্যবহৃত চিকিৎসা পদ্ধতির নাম রেডিওথেরাপি। রেডিওথেরাপিতে তেজস্ক্রিয় আইসোটোপ (যেমন - কোবাল্ট - ৬০) থেকে গামা রশ্মি নির্গত হয়। এ রশ্মি সহজেই কোষের গভীরে প্রবেশ করে রোগাক্রান্ত কোষ ধ্বংস করতে পারে। ক্যান্সার টিউমার প্রভৃতি রোগ নির্ণয় ও সারাতে বর্তমানে রেডিও আইসোটোপ ব্যবহৃত হচ্ছে।
জীব কোষের অভ্যন্তরীণ কার্যাবলি নিয়ন্ত্রণ করে 'নিউক্লিয়াস'। নিউক্লিয়াস রাইবোজোম প্রস্তুত করে এবং কোষ বিভাজনে সক্রিয় ভূমিকা পালন করে। নিউক্লিয়াসের নিউক্লিওপ্লাজমে ভাসমান সুতার ন্যায় প্যাচানো উপাদান হলো 'ক্রোমোজোম'। অসংখ্য সূক্ষ্ম জিন দ্বারা ক্রোমোজোম গঠিত। জিন বংশগতির ধারক ও বাহক এবং মাধ্যমে বংশপরম্পরায় প্রজাতির বৈশিষ্ট্য অক্ষূ্ন্ন থাকে।
জব সলুশন