Firewall কি protection দেয়ার জন্য ব্যবহৃত হয়?
ফায়ারওয়াল বাইরের আক্রমণ থেকে এক বা একাধিক কম্পিউটার কে রক্ষা করার জন্য হার্ডওয়্যার আর সফটওয়্যার এর মিলিত প্রয়াস। ফায়ারওয়াল এর সবচেয়ে বহুল ব্যবহার লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্ক এর ক্ষেত্রে। তথ্য নিরাপত্তা রক্ষাও এর কাজের অংশ। ফায়ার ওয়াল হল এক বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা যাতে এক নেটওয়ার্ক থেকে আরেক নেটওয়ার্কে ডাটা প্রবাহ নিয়ন্ত্রণ করা যায়। দুই নেটওয়ার্কের মাঝে এই ফায়ারওয়াল থাকে। যাতে এক নেটওয়ার্ক থেকে আরেক নেটওয়ার্কে কোন ডাটা পরিবাহিত হলে সেটিকে অবশ্যই ফায়ারওয়াল অতিক্রম করতে হয়। ফায়ারওয়াল তার নিয়ম অনুসারে সেই ডাটা নিরীক্ষা করে দেখে এবং যদি দেখে যে সে ডাটা ওই গন্তব্যে যাওয়ার অনুমতি আছে তাহলে সেটিকে যেতে দেয়। আর তা না হলে সেটিকে ওখানেই আটকে রাখে বা পরিত্যাগ করে। vccvসিস্কো রাউটারেই এখন বিল্ট - ইন সিস্কো ios ফায়ারওয়াল পাওয়া যায়।
Related Questions
Social Networking Site - এ যোগাযোগ Image/video, Audio &Text সবগুলো media ব্যবহৃত হয়।
স্যার টিম বার্নাস লি একজন ইংরেজ ইঞ্জিনিয়ার এবং কম্পিউটার গবেষক। তিনি www এর ফাউন্ডার ও প্রতিষ্ঠাতা ডিরেক্টর। ১৯৯০ সালে তিনি প্রথম ওয়েব ব্রাউজার আবিষ্কার করেন। প্রথমে এটি World wide web নামে চালু থাকলেও পরে নেক্সাস নামে নামকরণ করা হয়।
০, ১, ২, ৩, ৪, ৫, ৬, ৭, ৮, ৯, A, B, C, D, E ও F -হেক্সাডেসিমাল সংখ্যায় ব্যবহৃত এ ১৬টি অঙ্কের প্রতিটি অঙ্ক তার সমতুল্য চার বিটের একটি বাইনারি সংখ্যাকে প্রতিনিধিত্ব করে । সুতরাং প্রদত্ত 52(16) -এর ক্ষেত্রে, 5 = 0101 এবং 2 = 0010; অর্থাৎ 52(16) = 01010010(2) ।
- মোবাইল ফোনের ডেটা ট্রান্সমিশন মোড হলো ফুল-ডুপ্লেক্স।
- এ পদ্ধতিতে ডেটা একই সাথে উভয় দিকে আদান-প্রদান করা যায়।
- অর্থাৎ প্রেরক ও প্রাপক উভয়ই এক সাথে ডেটা আদান-প্রদান করতে পারে।
- বর্তমানে আমরা স্বাচ্ছন্দ্যে কথা বলার জন্য যেসব প্রযুক্তি ব্যবহার করে থাকি, সেগুলোর প্রায় সবগুলোই ফুল-ডুপ্লেক্স ডিভাইস।
ব্লুটুথ (ইংরেজি: Bluetooth) ক্ষুদ্র পাল্লার জন্য প্রণীত একটি ওয়্যারলেস প্রোটোকল।
- এটি ১-১০০ মিটার দূরত্বের মধ্যে ওয়্যারলেস যোগাযোগের একটি পদ্ধতি। ব্লুটুথ-এর কার্যকরী পাল্লা হচ্ছে ১০ মিটার। ব্লুটুথ ২.৪৫ গিগাহার্টজ-এ কাজ করে।
- ৯০০ খ্রীস্টাব্দের পরবর্তী সময়ের ডেনমার্কের রাজা Harald Bluetooth-এর নামানুসারে এই প্রযুক্তির নামকরণ করা হয়েছে।
- বর্তমানে কম্পিউটার, মোবাইল ফোন, গেমিং কনসোল, ডিজিটাল ক্যামেরা, প্রিন্টার, ল্যাপটপ, জিপিএস রিসিভার প্রভৃতি যন্ত্রাদিতে ব্লুটুথ প্রযুক্তি ব্যবহার করে পার্সোনাল নেটওয়ার্ক তৈরি করা হয়।।
- ওয়্যারলেস কমিউনিকেশনে অনেক ধরনের প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়। যেমনঃ রেডিও কমিউনিকেশন, সেলুলার নেটওয়ার্ক, ব্লুটুথ, ওয়াই-ফাই ইত্যাদি।
জব সলুশন