কোনটি ঐতিহাসিক নাটক?
রক্তাক্ত প্রান্তর (১৯৬২): পানিপথের তৃতীয় যুদ্ধের কাহিনী এর মূল উপজীব্য। এতে তিনি যুদ্ধবিরোধী মনোভাব প্রকাশ করেন। নাটকটির জন্য তিনি ১৯৬২ সালে বাংলা একাডেমি পুরস্কার পান।
Related Questions
‘কবর’ ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের পটভূমিকায় রচিত। ১৯৫৩ সালের ১৭ জানুয়ারি নাটকটি রচিত হয়; তখন তিনি ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে রাজবন্দী জানা যায়, আরেক রাজবন্দী রণেশ দাশগুপ্ত মুনীর চৌধুরীর কাছে চিঠি লিখেছিলেন জেলখানায় মঞ্চস্থ করা যায় এমন একটি নাটক লিখে দেয়ার জন্য।
'রক্তকবরী' রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত একটি সাংকেতিক নাটক। নাটকটি ১৯২৬ সালে 'প্রবাসী' পত্রিকায় প্রকাশিত হয়।
ব্যাখাঃ " দিঘির জলে কার ছায়া গো" জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের একটি রোমান্টিক উপন্যাস।
বাংলাদেশের কথাসাহিত্যিক ও চলচিত্রকার হুমায়ুন আহমেদ রচিত মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক উপন্যাস হলো - আগুনের পরশমণি।
আগুনের পরশমণি গ্রন্থে ফুটে উঠেছে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় ঘটে যাওয়া তার সমস্ত বাস্তব খণ্ডচিত্র।
হুমায়ূন আহমেদের 'শ্যামল ছায়া' উপন্যাসের পটভূমি হচ্ছে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ । তার মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক আরো কয়েকটি উপন্যাস - জোছনা ও জননীর গল্প, আগুনের পরশমণি, সৌরভ, অনীল বাগচীর একদিন ।
জোছনা ও জননীর গল্প বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের উপর ভিত্তি করে হুমায়ুন আহমেদ রচিত একটি উপন্যাস।
ফেব্রুয়ারি ২০০৪ সালে (ফাল্গুন, ১৪০০ বঙ্গাব্দ) একুশে গ্রন্থমেলায় বাংলাদেশের অন্যপ্রকাশ, ঢাকা থেকে এটি গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়।
মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে সংঘটিত তাঁর নিজ জীবনের এবং নিকট সম্পর্কিত ঘনিষ্ঠ বিভিন্ন ব্যক্তির বাস্তব অভিজ্ঞতার কথা তিনি উপন্যাসিক আঙ্গিকে এতে ফুটিয়ে তুলেছেন।
জব সলুশন