মুনির চৌধুরী রচিত 'মুখরা রমণী বশীকরণ' একটি-
মুনীর চৌধুরী রচিত 'মুখরা রমণী বশীকরণ' একটি - - অনুবাদ নাটক।
ব্রিটিশ নাট্যকার শেক্সপিয়রের 'The Taming of The Shrew' এর আদলে মুনীর চৌধুরী রচনা করেন তার অনুবাদ নাটক 'মুখরা রমণী বশীকরণ'। তার আরও দুটি অনুবাদ নাটক হলো 'কেউ কিছু বলতে পারে না' ও 'রূপার কৌটা'।
Related Questions
শিক্ষাবিদ, নাট্যকার ও সাহিত্য - সমালোচক শহীদ বুদ্ধিজীবী অধ্যাপক মুনীর চৌধুরী (১৯২৫ - ১৯৭১)। পুরো নাম আবু নয়ীম মোহাম্মদ মুনীর চৌধুরী। তিনি তৎকালীন ঢাকা জেলার মানিকগঞ্জে জন্মগ্রহণ করেন। পৈতৃক নিবাস নোয়াখালী জেলার চাটখিল থানাধীন গোপাইরবাগ গ্রামে।
১৪ ডিসেম্বর , ১৯৭১ সালে মাত্র ৪৬ বছর বয়সে স্বধীনতাবিরোধী আলবদর বাহিনী মুনীর
চৌধুরীকে ধরে নিয়ে যায় এবং তারপর তাঁকে খুঁজে পাওয়া যায়নি।
বিশিষ্ট নাট্যকার নূরুল মোমেন (১৯০৬ - ১৯৮৯ ) তার কর্মজীবনে সমাজের সংকটের পটভূমিকায় অন্তর্দ্বন্দ্বমূলক নাট্য - চরিত্র অংকন করে তিনি খ্যাতি অর্জন করেন। 'নেমেসিস' (১৯৪৮), 'রুপান্ত' (১৯৪৭), 'আলোছায়া' (১৯৬২) ইত্যাদি তার এরুপ কিছু নাটক। 'নেমেসিস' নাটকে তিনি ঊনপঞ্চাশের মন্বন্তরকে সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধকালীন সময়ে বাংলা (১৩৪৯ - ৫০ সাল) সংঘটিত মন্বন্তরের প্রেক্ষাপটে রচিত একটি বিখ্যাত নাটক "নেমেসিস" । ১৯৪৪ সালে নাটকটি "শনিবারের চিঠি" পত্রিকায় প্রকাশিত হয় । ১৯৪৮ সালে এটি গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয় ।
দ্বিজেন্দ্রলাল রায় (১৯ জুলাই ১৮৬৩ - ১৭ মে ১৯১৩) ছিলেন একজন বিশিষ্ট বাঙালি কবি, নাট্যকার ও সংগীতস্রষ্টা। তিনি ডি. এল. রায় নামেও পরিচিত ছিলেন। তিনি প্রায় ৫০০ গান রচনা করেন। এই গানগুলি বাংলা সংগীত জগতে দ্বিজেন্দ্রগীতি নামে পরিচিত। তাঁর বিখ্যাত গান "ধনধান্যে পুষ্পে ভরা", "বঙ্গ আমার! জননী আমার! ধাত্রী আমার! আমার দেশ" ইত্যাদি আজও সমান জনপ্রিয়। তিনি অনেকগুলি নাটক রচনা করেন। তাঁর নাটকগুলি চার শ্রেণিতে বিন্যস্ত: প্রহসন, কাব্যনাট্য, ঐতিহাসিক নাটক ও সামাজিক নাটক। তাঁর রচিত কাব্যগ্রন্থগুলির মধ্যে জীবদ্দশায় প্রকাশিত আর্যগাথা (১ম ও ২য় ভাগ) ও মন্দ্র বিখ্যাত। দ্বিজেন্দ্রলাল রায়ের বিখ্যাত নাটকগুলির মধ্যে উল্লেখযোগ্য একঘরে, কল্কি - অবতার, বিরহ, সীতা, তারাবাঈ, দুর্গাদাস, রাণা প্রতাপসিংহ, মেবার - পতন, নূরজাহান, সাজাহান, চন্দ্রগুপ্ত, সিংহল - বিজয় ইত্যাদি।
জব সলুশন