মদনমোহনের সহপাঠী কে ছিলেন ?
Related Questions
মুহম্মদ এনামুল হক রচিত গ্রন্থঃব্যাকরন মঞ্জরী,মুসলিম বাঙ্গালা , মনীষা মঞ্জোষা।
'মনীষা মঞ্জুষা' বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ও গবেষক মুহম্মদ এনামুল হক (১৯০৬ - ১৯৮২)খ্রি রচিত এক সংকলন গ্রন্থ। দু খণ্ডের এ গ্রন্থের প্রথম খণ্ড ১৯৭৫ সালে এবং দ্বিতীয় খন্ড ১৯৭৬ সালে প্রকাশিত হয়। 'আধুনিক ভাষাতত্ত্ব 'গবেষণা গ্রন্থটি রচনা করেন আবুল কালাম মনজুর মোরশেদ । 'বাংলাদেশের আঞ্চলিক ভাষার অভিধান' গ্রন্থটি সম্পাদনা করেন ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ। উল্লেখ্য ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ রচিত আরেকটি ভাষাতত্ত্ব হলো 'বাংলা ভাষার ইতিবৃ্ত্ত।
মোহাম্মদ লুৎফর রহমান (১৮৮৯ - ১৯৩৬) ছিলেন একজন বাঙালি সাহিত্যিক, সম্পাদক ও সমাজকর্মী। তিনি 'ডাক্তার মোহাম্মদ লুৎফর রহমান' হিসেবে সমধিক পরিচিত।
নারী সমাজের উন্নতির জন্য নারীতীর্থ নামে একটি সেবা প্রতিষ্ঠান গঠন এবং নারীশক্তি নামে একটি পত্রিকা প্রকাশ করেছিলেন তিনি এবং একজন চিন্তাশীল ও যুক্তিবাদী প্রাবন্ধিক হিসেবে পরিচিত হয়েছিলেন।
ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহর উপাধি ভাষাবিজ্ঞানী।
ডক্টর মুহম্মদ শহীদুল্লাহ (১০ জুলাই ১৮৮৫ - ১৩ জুলাই ১৯৬৯) ভারতীয় উপমহাদেশের একজন স্মরণীয় বাঙালি ব্যক্তিত্ব, বহুভাষাবিদ, বিশিষ্ট শিক্ষক ও দার্শনিক ছিলেন।
তিনি ভারতের পশ্চিমবঙ্গের অবিভক্ত চব্বিশ পরগণা জেলার পেয়ারা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।
রাজা রামমোহন রায় রচিত গ্রন্থ ‘পথ্য প্রদান (১৮২৩)।
ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্ রচিত বাংলা ভাষা ও সাহিত্য বিষয়ক গবেষণা গ্রন্থ: ‘বাংলা সাহিত্যের কথা (১ম খণ্ড- ১৯৫৩, ২য় খণ্ড- ১৯৬৫), ‘বাংলাদেশের আঞ্চলিক ভাষার অভিধান (১৯৬৫), ‘ভাষা ও সাহিত্য' (১৯৩১), ‘বাংলা ব্যাকরণ (১৯৫৮), ‘বাংলা ভাষার ইতিবৃত্ত' (১৯৬৫)।
জব সলুশন