বৈদ্যুতিক বাল্বের ফিলামেন্ট কোন ধাতু দ্বারা তৈরি করা হয়?
বৈদ্যুতিক বাল্বের (Electric bulb) ভিতরে ফিলামেন্ট নামক বিশেষ এক ধরনের তারের কুণ্ডলী থাকে, যার মধ্য দিয়ে বিদ্যুৎ প্রবাহিত হলে তাপ ও আলো উৎপন্ন হয়। এ ফিলামেন্টটি টাংস্টেন নামক এক প্রকার ধাতুর তৈরি। তবে কখনো কখনো শুধূ টাংস্টেনের পরিবর্তে টাংস্টেন ও ট্যানটালাম ধাতুদ্বয়ের মিশ্রণ ব্যবহৃত হয়। তামা দিয়ে বিদ্যুৎবাহী তার, বৈদ্যুতিক কয়েল, বিভিন্ন সংকর ধাতু ইত্যাদি তৈরি করা হয়।
Related Questions
প্লাটিনাম পর্যায় সারণীর ৭৮ নম্বর মৌল, প্রতিক Pt। এটি সোনা এর থেকেও দামি মৌল বা রাসায়নিক পদার্থ । এটি একটি অবস্থান্তর ধাতু । প্লাটিনাম পর্যায় সারণির ষষ্ঠ পর্যায়ের দশম গ্রুপে অবস্থান করছে। পৃথিবীতে এটি অনেক দুঃপ্রাপ্য ধাতু । প্রায় ইউরেনিয়াম, সিলভার, ইরিডিয়াম এর সাথে একে তুলনা করা হয়
মুদ্রণ একটি প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে একটি প্রধান গঠন বা মাপদন্ড থেকে লেখা ও ছবির প্রতিলিপি তৈরি করা হয়। মুদ্রণের প্রথমদিকের কাজের উদাহরণের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত সিলিন্ডার সীল ও অন্যান্য বস্তু যেমন সাইরাস সিলিন্ডার এবং সিলিন্ডার অফ নাবোনিদাস। কাঠের টুকরায় মুদ্রণের সূচনা ঘটে চীনে প্রায় ২২০ খ্রিস্টাব্দে। পরবর্তীতে এর উন্নয়ন হিসাবে অন্তর্ভুক্ত হয় বর্ণ সহজে পরিবর্তনযোগ্য ধরনের মুদ্রণ ব্যবস্থা, প্রায় ১০৪০ খ্রিস্টাব্দ নাগাদ চীনে বি শেং তৈরি করেন এটি। ইয়োহানেস গুটেনবার্গ যান্ত্রিক পরিবর্তনযোগ্য ধরনের মুদ্রণ ব্যবস্থা ইউরোপে ১৫ শতাব্দীতে চালু করেন। তার ছাপাখানা একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে রেনেসাঁ যুগের, সংস্কারের, আলোকিত যুগের এবং বৈজ্ঞানিক বিপ্লব উন্নয়নের এবং এটি আধুনিক জ্ঞান - ভিত্তিক অর্থনীতির উপাদানের ভিত্তি স্থাপন করে এবং জনগণের মধ্যে শিক্ষার প্রসার ঘটায়।
আধুনিক বড় মাপের মুদ্রণগুলো সাধারণত ছাপাখানা ব্যবহার করে করা হয়, অন্যদিকে ছোট মাপের মুদ্রণগুলো সম্পন্ন করা হয় প্রায় বিনামূল্য - ধরনের আধুনিক মুদ্রাকর দ্বারা। যদিও কাগজ হল - মুদ্রণ করার সবচেয়ে সাধারণ উপাদান, তবুও মুদ্রণ প্রায়শই ধাতু, প্লাস্টিক, কাপড় ও যৌগিক পদার্থের উপরেও করা হয়। কাগজের মুদ্রণের ক্ষেত্রে এটা প্রায়ই একটি বড় মাপের শিল্প প্রক্রিয়ায় করা হয় এবং এটি একটি অপরিহার্য অংশ প্রকাশনা ও লেনদেনের ক্ষেত্রে।
ব্রোঞ্জ এক প্রকারের সংকর ধাতু। সাধারণত তামার সাথে বিভিন্ন অনুপাতে টিন মিশিয়ে ব্রোঞ্জ প্রস্তুত করা হয়। তবে অনেক সময় টিন ছাড়াও এতে দস্তা, ম্যাঙ্গানিজ, অ্যালুমিনিয়াম, নিকেল, প্রভৃতি ধাতুও মিশানো হয়। ব্রোঞ্জ বেশ শক্ত ও নমনীয় এবং নানা গুরুত্বপূর্ণ কাজে এটি ব্যবহার করা সম্ভব। মানব সভ্যতার ইতিহাসের একটি পর্যায়কে ব্রোঞ্জ যুগ বলে অভিহিত করা হয়, কারণ সে সময় ব্রোঞ্জের অস্ত্র ও যন্ত্রপাতির ব্যবহার বহুল প্রচলিত ছিল।
সাধারণত ব্রোঞ্জে তামার ভাগ থাকে অন্তত ৬০ শতাংশ; এর সাথে টিনের ভাগ থাকে ১২% ও তার সাথে মিশেল থাকে আরও অন্যান্য নানা ধাতু (উপরে উল্লিখিত) ও এমনকী নানা অধাতব পদার্থ ও ধাতুকল্পও, যেমন - আর্সেনিক, ফসফরাস, সিলিকন, প্রভৃতি। অর্থাৎ, ধাতুবিজ্ঞানের ভাষায় ব্রোঞ্জ একটি নির্দিষ্ট সংকর ধাতু নয়, বরং তামা ও টিনের সাথে বিভিন্ন অনুপাতে অন্যান্য পদার্থের মিশ্রণে তৈরি একগুচ্ছ সংকর ধাতুকে একত্রে 'ব্রোঞ্জ' বলে অভিহিত করা হয়ে থাকে।
Cu + Sn
প্রাগৈতিহাসিক মানুষ নব্যপ্রস্তরযুগের শেষে এসে যখন ধাতুর ব্যবহার শেখে, সেই সময় থেকে লোহার ব্যবহার বহুল প্রচলিত হওয়ার আগে পর্যন্ত, সবচেয়ে শক্ত অথচ নমনীয় এবং ব্যবহারযোগ্য পদার্থ হিসেবে ব্রোঞ্জের ব্যবহারই হয়ে উঠেছিল সর্বাধিক প্রচলিত। এই সময়কেই ইতিহাসে ব্রোঞ্জ যুগ বলে অভিহিত করা হয়ে থাকে। নিকট প্রাচ্যে খ্রিস্টপূর্ব চতুর্থ শতাব্দীতে সুমের সভ্যতার উত্থানের সাথে সাথে ব্রোঞ্জ যুগের সূচনা বলে ধরা হয়; চীন এবং ভারতীয় উপমহাদেশেও মোটামুটি ঐ একই সময়ে ব্রোঞ্জের ব্যবহার শুরু হয়। এরপর তা ধীরে ধীরে ইউরেশিয়ার বিভিন্ন অংশে ছড়িয়ে পড়ে। এরপর ১৩০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ নাগাদ নিকট প্রাচ্যে লোহার ব্যবহার শুরু হলে ৫০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দের মধ্যে তা ধীরে ধীরে সমগ্র ইউরেশিয়াতেই ছড়িয়ে পড়ে। ফলে ব্রোঞ্জ যুগের অবসান হয়ে লৌহ যুগের সূচনা হয়। তবে তখনও ব্রোঞ্জের ব্যবহার আজকের তুলনায় অনেক বেশি পরিমাণেই চালু ছিল।
A=P+I
⇒ 50000 = p+ pnr
⇒ 50000 = p(1+nr)
⇒ 50000 = p(1+20×5/100)
⇒ 50000 = p(1+1)
⇒ 2p = 50000
⇒ P = 50000/2
∴ P = 25000
সুদ = (১৩৩৩২ - ৬৬৬৬) টাকা = ৬৬৬৬ টাকা
১০% হারে ,
৬৬৬৬ টাকার ১ বছরের সুদ (৬৬৬৬ X১০)/১০০ = ৬৬৬.৬ টাকা
৬৬৬.৬ টাকা সুদ হয় ১ বছরে
৬৬৬৬ টাকা সুদ হয় ৬৬৬৬/৬৬৬,৬ বছরে
= ১০ বছরে।
[ ঐকিক সময়কে ১ বছর না ধরে ১২ মাস ধরে নিতে হবে ]
১০০ টাকার ১২ মাসের সুদ ১৫ টাকা
১ টাকার ১ মাসের সুদ ১৫/(১০০×১২) টাকা
৮০০০ টাকার ৬ মাসের সুদ (১৫×৮০০০×৬)/(১০০×১২)
= ৬০০ টাকা
[ সূত্র দিয়ে করলে সুদ = (আসল×সুদের হার)/১০০ × (যত মাস চাইবে /১২) ]
জব সলুশন