ড্রাই আইস' (dry ice) হলো -----
কার্বন - ডাই অক্সাইড গ্যাস 0°C উষ্ণতায় এবং সাধারণ চাপের 40 গুণ চাপে তরলে পরিণত হয়। কার্বন - ডাই - অক্সাইডকে চাপ প্রয়োগে বাষ্পীভূত করলে বাষ্পীভবনের প্রয়োজনীয় সুপ্ততাপ ঐ তরল কার্বন - ডাই - অক্সাইড আর ও ঠাণ্ডা হয়ে (−78.4°C) কার্বন - ডাই - অক্সাইড উৎপন্ন করে। একেই ড্রাই আইস (Dry Ice) বলা হয়।
Related Questions
ভূপৃষ্ঠে অ্যালুমিনিয়াম ধাতু সবচেয়ে বেশি আছে।
ভূপৃষ্ঠে সবচেয়ে বেশি পরিমাণে আছে অ্যালুমিনিয়াম ধাতু ৮.১%। লৌহ (৫.১%) ক্যালসিয়াম (৩.৭%) সোডিয়াম (২.৮%) পটাশিয়াম (২.৫%) বিদ্যমান। ভূত্বকের প্রধান উপাদান অক্সিজেন ৪২.৭%।
ব্যখাঃ দিয়াশলাইয়ের কাঠির মাথায় লোহিত ফসফরাস থাকে। দিয়াশলাই শিল্পে লোহিত ফসফরাস, জিংক, ও বেরিয়াম লবণ, ক্যালসিয়াম সিলিকেট, পটাসিয়াম সিলিকেট, পটাসিয়াম ক্লোরেট প্রভৃতি ব্যবহৃত হয়।
প্রকৃতিতে বিভিন্নরূপে কার্বন পাওয়া যায়। যেমন হীরক, গ্রাফাইট প্রাণিজ কয়লা, কাঠ কয়লা ইত্যাদি। এদেরকে কার্বনের রূপভেদ বলে। ইস্পাতে লোহর সাথে সুনির্দিষ্ট পরিমাণ কার্বন থাকে। ইস্পাতের সাথে ক্রোমিয়াম ও নিকেল মিশিয়ে যে বিশেষ ইস্পাত তৈরি করা হয় তাকে স্টেইনলেস স্টিল বলে।
উচ্চ গতিসম্পন্ন ‘ক্যাথোড রশ্মি’ সহসা ভারী পরমাণুবিশিষ্ট বস্তুতে বাধাপাপ্ত হলে X - ray উৎপন্ন হয়। এ ক্যাথোড রশ্মি দ্রুত গতিসম্পন্ন ইলেক্ট্রন (ঋণাত্মক চার্জযুক্ত) সাহসা কঠিন ধাতব পদার্থে আঘাত করলে তা হতে এক্স - রে উৎপন্ন হয়।
পটাসিয়াম অ্যালিউমিনিয়াম সালফেটের কেলাসকে পটাস এলাম বলা হয়। বাংলা ভাষায় এর নাম ফিটকিরি এবং এর রাসায়নিক সংকেত হচ্ছে, Al2(SO4)3. K2SO4. 24H2O। চুন হচ্ছে মূলত ক্যালসিয়াম হাইড্রোক্সাইড (NaOH) হচ্ছে একটি ক্ষার , যা কস্টিক সোডা নামে পরিচিত।
ক্যালসিয়ামে ভরপুর সবজি: কাঁচা কলা, বিট, কচুর লতি, কচু, কচুর মুখি, কলার মোচা, শজনে ডাঁটা, মটরশুঁটি, বাঁধাকপি, পেঁয়াজ, রসুন, সূর্যের তাপে শুকানো টমেটো, শালগম, ঢ্যাঁড়স, মিষ্টি আলু, লেটুসপাতা, ধনেপাতা, ওল, মিষ্টিকুমড়া, শিম, চালকুমড়া, মুলা, বরবটি ও করলা।
ক্যালসিয়ামে পূর্ণ ফল: পিয়ারস, পেয়ারা, কাঠবাদাম, কাজুবাদাম, কমলালেবু, তরমুজ, জলপাই, আপেল, খেজুর, চালতা, কলা, আনারস, আঙুর, আতা, পেঁপে, ডুমুর, কাঁঠাল, নাশপাতি, মাল্টা, বরই, বাতাবিলেবু, আখরোট, আলু বোখারা, লিচু, আম, জাম ও স্ট্রবেরি।
ক্যালসিয়ামে পূর্ণ খাবার: শিশুদের জন্য মায়ের দুধ, গরু - ছাগলের দুধ, ডিম, মাখন, পনির, দই, ছানার মিষ্টি, জলপাইয়ের তেল, কড লিভার অয়েল, কলিজা, গরু, খাসি ও মুরগির মাংস।
ক্যালসিয়ামে পূর্ণ মাছ: ছোট মাছের কাঁটায় রয়েছে প্রচুর ক্যালসিয়াম। আর মাছের মধ্যে মলা, ঢ্যালা, কাচকি, কই, মাগুর, শিং ও কোরাল। ওষুধ ছাড়া সংরক্ষণকৃত শুঁটকি মাছ, সামুদ্রিক মাছের মধ্যে টুনা, স্যামন, ক্যাভিয়ার, সারভিন, মাককেরেল ইত্যাদি। বড় মাছের তুলনায় ছোট মাছেও সামুদ্রিক মাছে ক্যালসিয়ামের পরিমাণ তুলনামূলকভাবে বেশি।
জব সলুশন