সাধুরীতিতে কোন পদটির দীর্ঘরুপ হয় না?
- সংস্কৃত ভাষা থেকে উৎপন্ন ভাষাকে সাধু ভাষা হিসেবে অভিহিত করা হয়।
- সাধারণ মানুষের মুখের ভাষাকে চলিত ভাষা বলে।
- সাধু রীতিতে সর্বনাম ও ক্রিয়াপদ এক বিশেষ গঠন পদ্ধতি মেনে চলে।
- অপরদিকে, চলিত রীতিতে সর্বনাম ও ক্রিয়াপদ পরিবর্তিত ও সহজতর রূপ লাভ করে।
- তবে সাধু ও চলিত রীতিতে অব্যয় অভিন্নরূপে ব্যবহৃত হয়।
Related Questions
পুরাতন নবম-দশম শ্রেণির ব্যাকরণ অনুসারে, ‘বাগধারা’ বাক্যতত্ত্বের আলোচিত বিষয়। অপরদিকে, নতুন নবম-দশম শ্রেণির ব্যাকরণ অনুসারে, ‘বাগধারা’ অর্থতত্ত্বের আলোচিত বিষয়।
ব্যাকরণের রূপতত্ত্ব অংশে কারক সম্বন্ধে আলোচনা করা হয়।
এছাড়া রূপতত্ত্বের অন্যান্য আলোচ্য বিষয়সমূহ হলো - শব্দ, শব্দরূপ, প্রত্যয়, পুরুষ, উপসর্গ, অনুসর্গ, সমাস, বচন, লিঙ্গ, পদ ইত্যাদি
- একাধিক শব্দ কী নিয়মে যুক্ত হয়ে বৃহত্তর এককসমূহ (যাদের মধ্যে বাক্য প্রধানতম একক) গঠন করে এবং এই বৃহত্তর এককগুলোর বৈশিষ্ট্য কী, সেটাই বাক্যতত্ত্বের আলোচ্য বিষয়।
- মূল কথা, ধ্বনিতত্ত্ব ও শব্দতত্ত্বকে বাক্যে যথাযথভাবে ব্যবহার করার বিধানের নামই বাক্যতত্ত্ব।
ব্যাকরণের প্রধান ও মৌলিক আলোচ্য বিষয় চারটি ।যথা - ধ্বনিতত্ত্ব , শব্দতত্ত্ব , বাক্যতত্ত্ব ও অর্থতত্ত্ব । বাক্যতত্ত্বের অপর নাম পদক্রম ।
Syntax - বাক্যতত্ত্ব।
Phonology - ধ্বনিতত্ত্ব।
Marphology - শব্দতত্ত্ব।
Semantics - অর্থতত্ত্ব।
এক বা একাধিক ধ্বনির সম্মিলনে যে অর্থপূর্ণ ক্ষুদ্রতম একক গঠিত হয়, তাকে রূপমূল বলে।রূপতত্ত্বের আলোচ্য বিষয়- শব্দ, শব্দের গঠন, বচন, লিঙ্গ, কারক, পুরুষ, উপসর্গ, প্রত্যয়, বিভক্তি, সমাস, ক্রিয়া,প্রকরণ ইত্যাদি।
জব সলুশন