কণ্ঠ্যধ্বনি উচ্চারণের সময়ে -?
Related Questions
মানুষ তার মনের ভাব প্রকাশ করার জন্য ইচ্ছাকৃতভাবে যে ধ্বনি সৃষ্টি করে, তাকে কণ্ঠধ্বনি বা ভাষণধ্বনি বলে। এটিই আমাদের ব্যাকরণের আলোচ্য ধ্বনি। ব্যাকরণে আমরা 'ধ্বনি' বলতে এই কণ্ঠধ্বনি বা ভাষণধ্বনিকেই বুঝিয়ে থাকি।
কণ্ঠধ্বনি- ক, খ, গ
অক-বর্গীয় ধ্বনি অর্থৎ ক, খ, গ, ঘ, ঙ -এ ৫ টি বর্ণে দ্যোতিত ধ্বনি উচ্চারণ জিহবার গোড়ার দিকে নরম তালুর পশ্চাদৎ ভাগ স্পর্শ করে।
কণ্ঠ বা জিহ্বামূল হতে উচ্চারিত ধ্বনিকে কন্ঠধ্বনি বলা হয়। । কণ্ঠ ধ্বনি ৫টি। যথা: ক, খ, গ, ঘ, ঙ।
কন্ঠ ধ্বনি :- ক খ গ ঘ ঙ
ঙ নাসিক্য বর্ণেরও অন্তর্ভুক্ত
বাংলা বর্ণমালা ৫০ টি বর্ণ রয়েছে । তার মধ্যে স্বরবর্ণ ১১ টি এবং ব্যঞ্জনবর্ণ ৩৯ টি । পূর্ণমাত্রা, অর্ধমাত্রা ও মাত্রাহীন বর্ণের সংখ্যা যথাক্রমে ৩২ টি, ৮ টি ও ১০ টি। 'ক' থেকে 'ল' পর্যন্ত ব্যঞ্জনবর্ণের সংখ্যা ২৮টি।
বাংলা ভাষায় ব্যঞ্জনমূলের সংখ্যা ৩৯টি। এই ব্যঞ্জনবর্ণগুলো হলো: ক, খ, গ, ঘ, ঙ, চ, ছ, জ, ঝ, ঞ, ট, ঠ, ড, ঢ, ণ, ত, থ, দ, ধ, ন, প, ফ, ব, ভ, ম, য, র, ল, শ, ষ, স, হ, ড়, ঢ়, য়, ৎ, ং, ঃ, ঁ।
জব সলুশন