যে ব্যঞ্জনধ্বনি উচ্চারণে মুখ দিয়ে অধিক বাতাস বের হয় ও নিচের চোয়ালের মাংসপেশিতে বেশি চাপ পড়ে সে ব্যঞ্জনগুলোকে বলে-
ক) অল্পপ্রাণ
খ) স্বল্পপ্রাণ
গ) অধিকপ্রাণ
ঘ) মহাপ্রাণ
Related Questions
ক) ল
খ) ব
গ) ঢ়
ঘ) র
Note :
ধ্বনি উৎপত্তির জন্য কম্পনের প্রয়োজন হয়। বাংলা বর্ণমালায়, র (র) অক্ষরটি একটি কম্পনজাত ধ্বনি। এর অর্থ হল, যখন এটি উচ্চারিত হয়, তখন কিছু ধরনের কম্পন ঘটে। অন্যদিকে, বাকি অপশনে উল্লেখিত অক্ষরগুলি (ল, ব, ঢ়, ) কম্পনজাত ধ্বনি নয়।
সুতরাং, র উত্তরটি সঠিক কারণ এটি একটি কম্পন সৃষ্টি করে, যা শব্দ তৈরি করতে সাহায্য করে।
ক) মহাপ্রাণ ধ্বনি
খ) ওষ্ঠ্য ধ্বনি
গ) ঘোষ ধ্বনি
ঘ) অঘোষ ধ্বনি
ক) বর্গীয় বর্ণ
খ) উষ্মবর্ণ
গ) পশ্চাৎ দন্তমূলীয় বর্ণ
ঘ) কণ্ঠ্য বর্ণ
Note :
উষ্মধ্বনি ৩টি- শ, স, হ ।
উষ্ম বর্ণ ৪টি–শ, ষ, স, হ।
ক) ঘোষ বর্ণ
খ) অল্পপ্রাণ বর্ণ
গ) অঘোষ বর্ণ
ঘ) মহাপ্রাণ বর্ণ
Note :
যে ধ্বনি উচ্চারণের সময় স্বরতন্ত্রী কাঁপে না, অঘোষ বর্ণ বলে। ক, খ, চ, ছ ইত্যাদি।
যে ধ্বনি উচ্চারণের সময় স্বরতন্ত্রী অনুরণিত হয় তাকে অঘোষ ধ্বনি বলে তাহলো - গ, ঘ, জ, ঝ ইত্যাদি।
ক) দুইটি
খ) তিনটি
গ) চারটি
ঘ) পাঁচটি
Note :
উষ্মধ্বনি ৩টি- শ, স, হ ।
উষ্ম বর্ণ ৪টি–শ, ষ, স, হ।
জব সলুশন