দ্বন্দ্ব সমাসের সঠিক বিপরীত সমাস কোনটি?
ক) অব্যয়ীভাব
খ) কর্মধারয়
গ) তৎপুরুষ
ঘ) বহুব্রীহি
বিস্তারিত ব্যাখ্যা:
দ্বন্দ্ব সমাসে উভয় পদের অর্থ প্রধান থাকে, কিন্তু বহুব্রীহি সমাসে কোনো পদেরই অর্থ প্রধান না থেকে নতুন অর্থ তৈরি হয়। তাই এরা অর্থের দিক থেকে পরস্পর বিপরীত।
Related Questions
ক) দ্বন্দ্ব
খ) বহুব্রীহি
গ) অব্যয়ীভাব
ঘ) কর্মধারয়
Note : বহুব্রীহি সমাসে সমস্যমান পদগুলোর কোনোটির অর্থ প্রধান না হয়ে, তৃতীয় একটি নতুন অর্থ প্রকাশ পায়। যেমন, 'বীণাপাণি' (বীণা পানিতে যার), যিনি সরস্বতী।
ক) দ্বন্দ্ব
খ) কর্মধারয়
গ) দ্বিগু
ঘ) তৎপুরুষ
Note : দ্বন্দ্ব সমাসে পূর্বপদ ও পরপদ উভয়ের অর্থই সমানভাবে প্রধান থাকে। যেমন, 'মা-বাবা' বলতে মা এবং বাবা দুজনকেই বোঝায়।
ক) ৪ প্রকার
খ) ৮ প্রকার
গ) ৬ প্রকার
ঘ) ১০ প্রকার
Note : বাংলা একাডেমি প্রমিত বাংলা ব্যাকরণ এবং নবম-দশম শ্রেণির ব্যাকরণ বই অনুসারে, সমাস প্রধানত চার প্রকার: দ্বন্দ্ব, কর্মধারয়, তৎপুরুষ এবং বহুব্রীহি।
ক) অব্যয়ীভাব
খ) কর্মধারয়
গ) তৎপুরুষ
ঘ) নিত্য সমাস
Note : অর্থের প্রাধান্য অনুসারে, দ্বিগু ও কর্মধারয় উভয় সমাসেই পরপদের অর্থ প্রধান থাকে। এই বৈশিষ্ট্যর কারণে এদেরকে তৎপুরুষ সমাসের অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
ক) মধুকষ্টি
খ) রাতকানা
গ) গোমড়ামুখো
ঘ) হাট-বাজার
Note : 'হাট-বাজার' (হাট ও বাজার) একটি সমার্থক দ্বন্দ্ব সমাসের উদাহরণ। অন্যগুলো ভিন্ন সমাসের অন্তর্ভুক্ত।
ক) ভালো-মন্দ
খ) তৃষার-শুভ্র
গ) সেতার
ঘ) শতবর্ষ
Note : 'ভালো-মন্দ' (ভালো ও মন্দ) একটি বিপরীতার্থক দ্বন্দ্ব সমাস। অন্যগুলো কর্মধারয় বা দ্বিগু সমাসের উদাহরণ।
জব সলুশন