‘ক্ষুধিত পাষাণ’ কোন সমাস?
ক) বহুব্রীহি
খ) কর্মধারয়
গ) তৎপুরুষ
ঘ) দ্বন্দ্ব
বিস্তারিত ব্যাখ্যা:
ক্ষুধিত পাষাণ' এর ব্যাসবাক্য হলো 'ক্ষুধিত যে পাষাণ'। এখানে 'ক্ষুধিত' (বিশেষণ) এবং 'পাষাণ' (বিশেষ্য) পদে সমাস হয়েছে এবং পরপদ 'পাষাণ'-এর অর্থই প্রধান। বিশেষণ ও বিশেষ্য পদে যে সমাস হয় এবং পরপদের অর্থ প্রধান থাকে, তাকে কর্মধারয় সমাস বলে।
Related Questions
ক) সন্ধি
খ) প্রত্যয়
গ) সমাস
ঘ) পুরুষ
Note : সমাসের কাজই হলো দুই বা ততোধিক পরস্পর সম্পর্কযুক্ত পদকে একটি পদে সংক্ষিপ্ত করা। অন্যদিকে, সন্ধি হলো সন্নিহিত দুটি ধ্বনির মিলন এবং প্রত্যয় হলো শব্দ বা ধাতুর পরে যুক্ত হওয়া শব্দাংশ।
ক) দ্বন্দ্ব'
খ) কর্মধারয়
গ) তৎপুরুষ
ঘ) বহুব্রীহি
Note : মনগড়া' শব্দটির ব্যাসবাক্য হলো 'মন দিয়ে গড়া'। এখানে পূর্বপদের তৃতীয়া বিভক্তি 'দিয়ে' লোপ পেয়েছে এবং পরপদের অর্থ 'গড়া' প্রধান হয়েছে। যে সমাসে পূর্বপদের বিভক্তি লোপ পায় এবং পরপদের অর্থ প্রধান থাকে, তাকে তৎপুরুষ সমাস বলে। এটি একটি তৃতীয়া তৎপুরুষ সমাস।
ক) চতুর্থী তৎপুরুষ
খ) পাদি তৎপুরুষ
গ) পঞ্চমী তৎপুরুষ
ঘ) তৃতীয় তৎপুরুষ
Note : 'দেবদত্ত' শব্দটির ব্যাসবাক্য হলো 'দেবকে দত্ত'। এখানে পূর্বপদের চতুর্থী বিভক্তি 'কে' লোপ পেয়ে পরপদের অর্থ প্রধান হয়েছে।
ক) ক্ষুদ্র ঋণ দানের মাধ্যমে
খ) কৃষি ঋণ দানের মাধ্যমে
গ) ক্ষুদ্র ও কৃষি ঋণ দানের মাধ্যমে
ঘ) পুঁজিপতিদের ঋণদানের মাধ্যমে
ক) ২ সেপ্টেম্বর, ১৯৮৩
খ) ২ অক্টোবর, ১৯৮৩
গ) ২ নভেম্বর, ১৯৮৩
ঘ) ২ ডিসেম্বর, ১৯৮৩
জব সলুশন