”শূন্যপূরাণ” রচনা করেছেন---
ক) শ্রীকর নন্দী
খ) রামাই পন্ডিত
গ) বিজয় গুপ্ত
ঘ) বড়ু চণ্ডীদাস
বিস্তারিত ব্যাখ্যা:
'শূন্যপুরাণ' মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ গ্রন্থ। এর রচয়িতা হিসেবে 'রামাই পণ্ডিত'-কে গণ্য করা হয়। এই গ্রন্থে বৌদ্ধধর্মের শূন্যবাদ এবং লৌকিক ধর্মচেতনার মিশ্রণ ঘটেছে।
Related Questions
ক) ম্যাজেন্টা
খ) পিস্তল
গ) আলমারি
ঘ) টেবিল
Note : 'টেবিল' (Table) শব্দটি সরাসরি ইংরেজি ভাষা থেকে বাংলা ভাষায় প্রবেশ করেছে। 'আলমারি' পর্তুগিজ শব্দ, 'পিস্তল' ফরাসি শব্দ এবং 'ম্যাজেন্টা' ইতালীয় শব্দ। বাংলা ভাষায় বহু বিদেশি শব্দ গৃহীত হয়েছে, যা শব্দভাণ্ডারকে সমৃদ্ধ করেছে।
ক) কলাপী
খ) নীরধি
গ) বিটপী
ঘ) অবনি
Note : 'বিটপী' শব্দটি 'বৃক্ষ' বা গাছের একটি সমার্থক শব্দ। অন্য অপশনগুলোর অর্থ ভিন্ন: 'কলাপী' অর্থ ময়ূর, 'নীরধি' অর্থ সমুদ্র এবং 'অবনি' অর্থ পৃথিবী। সমার্থক শব্দ বাংলা শব্দভাণ্ডারের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
ক) রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
খ) জসীমউদ্দীন
গ) কাজী নজরুল ইসলাম
ঘ) ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত
Note : 'লাঙ্গল' ছিল 'শ্রমিক-প্রজা-স্বরাজ-সম্প্রদায়ে'র মুখপত্র। এই পত্রিকাটি বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামের সম্পাদনায় ১৯২৫ সালে প্রথম প্রকাশিত হয়। এটি ছিল তৎকালীন সময়ে কৃষক ও শ্রমজীবী মানুষের অধিকার আদায়ের একটি বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বর।
ক) মাত্রাবৃত্ত
খ) স্বরবৃত্ত
গ) অক্ষরবৃত্ত
ঘ) কোনোটিই নয়
Note : 'চর্যাপদ' হলো বাংলা সাহিত্যের প্রাচীনতম নিদর্শন। এর পদগুলো মূলত 'মাত্রাবৃত্ত' ছন্দে রচিত। মাত্রাবৃত্ত ছন্দের মূল ভিত্তি হলো মাত্রা বা ধ্বনির উচ্চারণকাল। চর্যাপদের ছন্দকে পাদাকুলক ছন্দও বলা হয়, যা মাত্রাবৃত্ত ছন্দেরই একটি প্রাচীন রূপ।
ক) ডাকঘর
খ) ঝিলিমিলি
গ) বিসর্জন
ঘ) অচলায়তন
Note : 'ডাকঘর', 'বিসর্জন' এবং 'অচলায়তন' রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা বিখ্যাত নাটক। কিন্তু 'ঝিলিমিলি' নাটকটি রচনা করেছেন কাজী নজরুল ইসলাম। সুতরাং, 'ঝিলিমিলি' রবীন্দ্রনাথের নাটক নয়।
ক) আরেক ফাল্গুন
খ) জীবন ঘষে আগুন
গ) নন্দিত নরকে
ঘ) পিঙ্গল আকাশ
Note : জহির রায়হান রচিত 'আরেক ফাল্গুন' উপন্যাসটি সরাসরি ভাষা আন্দোলনের পটভূমিতে লেখা একটি বিখ্যাত সাহিত্যকর্ম। উপন্যাসটিতে ১৯৫৫ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারি পালনের মধ্য দিয়ে বায়ান্নর ভাষা আন্দোলনের স্মৃতি ও চেতনাকে তুলে ধরা হয়েছে।
জব সলুশন