স্নান > সিনান’ কোন ধরনের ধ্বনি পরিবর্তন প্রক্রিয়া ?
ক) বিপ্রকর্ষ
খ) ধ্বনিলোপ
গ) সমীভবন
ঘ) স্বরসঙ্গতি
বিস্তারিত ব্যাখ্যা:
বিপ্রকর্ষ বা স্বরভক্তি হলো উচ্চারণের সুবিধার জন্য যুক্তব্যঞ্জনধ্বনির মাঝখানে একটি স্বরধ্বনি নিয়ে আসা। 'স্নান' (স্ন) শব্দে যুক্তব্যঞ্জনের মাঝে 'ই' স্বরধ্বনি এসে 'সিনান' হয়েছে। এটি বিপ্রকর্ষের একটি আদর্শ উদাহরণ।
Related Questions
ক) বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
খ) কাজী নজরুল ইসলাম
গ) ড.মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ
ঘ) রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
ক) আম্র, বৃহৎ, মিঞা
খ) আয়না, হণি, ঋণ
গ) রং, চাঁদ, দুঃখ
ঘ) শিউলি, উচিত, বৃষ
Note : বাংলা বর্ণমালায় তিনটি পরাশ্রয়ী বর্ণ আছে: অনুস্বর (ং), বিসর্গ (ঃ), এবং চন্দ্রবিন্দু (ঁ)। এই বর্ণগুলো অন্য বর্ণের সাহায্য ছাড়া নিজে নিজে উচ্চারিত হতে পারে না। 'রং', 'চাঁদ', 'দুঃখ' - এই তিনটি শব্দে যথাক্রমে ং, ঁ, এবং ঃ ব্যবহৃত হয়েছে।
ক) বিন্যাসে
খ) আকৃতিতে
গ) অবস্থানে
ঘ) উচ্চারণে
Note : বাংলা বর্ণমালায় দুটি 'ব' আছে: একটি প-বর্গের তৃতীয় বর্ণ (বর্গীয় ব) এবং অন্যটি অন্তঃস্থ বর্ণ (য, র, ল, ব)। যদিও এদের উচ্চারণ এবং ব্যবহারিক অবস্থান ভিন্ন, কিন্তু এদের লিখিত রূপ বা আকৃতিতে কোনো পার্থক্য নেই। উভয়কেই 'ব' şeklinde লেখা হয়।
ক) কণ্ঠধ্বনি
খ) স্বরধ্বনি
গ) ব্যঞ্জনধ্বনি
ঘ) মিশ্র ধ্বনি
Note : ব্যঞ্জনধ্বনি উচ্চারণের মূল বৈশিষ্ট্যই হলো ফুসফুস থেকে আগত বাতাস মুখগহ্বরের কোনো না কোনো স্থানে (যেমন: কণ্ঠ, তালু, মূর্ধা, দন্ত, ওষ্ঠ) বাধা পেয়ে উচ্চারিত হয়। স্বরধ্বনি উচ্চারণের সময় বাতাস কোথাও বাধা পায় না।
ক) তালব্যবর্ণ
খ) কণ্ঠবর্ণ
গ) দন্ত্যবর্ণ
ঘ) মূর্ধন্যবর্ণ
Note : ত-বর্গের (ত, থ, দ, ধ, ন) বর্ণগুলো উচ্চারণের সময় জিহ্বার অগ্রভাগ উপরের পাটির দাঁতের গোড়ায় বা দন্তমূলে স্পর্শ করে। তাই এগুলোকে দন্ত্যবর্ণ বলা হয়।
ক) যত গর্জে তত বৃষ্টি হয় না
খ) অধিক সন্ন্যাসীতে গাজন নষ্ট
গ) নাচতে না জানলে উঠোন ভাঙ্গা
ঘ) যেখানে বাঘের ভয় সেখানে বিপদ হয়
Note : অধিক সন্ন্যাসীতে গাজন নষ্ট' একটি বহুল প্রচলিত ও সঠিক প্রবাদ, যার অর্থ বেশি লোক একটি কাজে থাকলে কাজটি পণ্ড হয়। অন্য অপশনগুলোর সঠিক রূপ হলো: 'যত গর্জে তত বর্ষে না', 'নাচতে না জানলে উঠান বাঁকা', এবং 'যেখানে বাঘের ভয় সেখানেই সন্ধ্যা হয়'।
জব সলুশন