বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় সোভিয়েত ইউনিয়নের প্রেসিডেন্ট ছিলেন-
ক) Nikolai Podgrony
খ) Leonid Brezhnev
গ) Mikhail Gorbachev
ঘ) Nikita Khrushchev
বিস্তারিত ব্যাখ্যা:
বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় (১৯৭১) সোভিয়েত ইউনিয়নের প্রেসিডেন্ট ছিলেন নিকোলাই পদগর্নি (Nikolai Podgorny)।
Related Questions
ক) ২৯৮ টি
খ) ২৮০ টি
গ) ২২৩ টি
ঘ) ১৭১ টি
Note : ১৯৫৪ সালের পূর্ববঙ্গ প্রাদেশিক পরিষদ নির্বাচনে যুক্তফ্রন্ট মোট ২২৩ টি আসন লাভ করে।
ক) সৈয়দ আমীর আলি
খ) হাজী মুহম্মদ মুহসীন
গ) বেগম রোকেয়া
ঘ) মাওলানা আবুল কালাম আজাদ
Note : 'The Spirit of Islam' বইটির লেখক হলেন সৈয়দ আমীর আলি।
ক) নেপোলিয়ন
খ) ফিলিপস
গ) দ্বাদশ লুই
ঘ) ষোড়শ লুই
Note : ফরাসি বিপ্লবের সময় (১৭৮৯ সাল) ফ্রান্সের রাজা ছিলেন ষোড়শ লুই।
ক) চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার
খ) দিনাজপুর ও রংপুর
গ) কুমিল্লা ও নোয়াখালী
ঘ) রাজশাহী ও বগুড়া
Note : প্রাচীনকালে বর্তমান বাংলাদেশের কুমিল্লা ও নোয়াখালী অঞ্চলকে সমতট বলা হতো।
ক) লন্ডন
খ) ওয়াশিংটন
গ) নিউইয়র্ক
ঘ) প্যারিস
Note : জাতিসংঘের সদর দপ্তর যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক শহরে অবস্থিত।
ক) দিনাজপুর
খ) কুষ্টিয়া
গ) লালমনিরহাট
ঘ) কুড়িগ্রাম
Note :
তিস্তা বাঁধ স্থাপিত হয়েছে ১৯৯৮ খ্রিষ্টাব্দে তিস্তা নদীর বাংলাদেশ অংশে। লালমনিরহাট জেলার হাতিবান্ধা উপজেলার গাডিমারী ইউনিয়নের দোয়ানী গ্রামে ১৯৭৯ খ্রিষ্টাব্দে এই বাঁধ নির্মাণ কার্যক্রম শুরু হয়। ১৯৯০-এ মূল বাঁধ নির্মাণ কার্যক্রম শেষ হয়, অন্যান্য কাজ বাকী থাকে। ৬১৫ দশমিক ২৪ মিটার দীর্ঘ এই বাধেঁর উদ্দেশ্য ছিল ৬ লাখ কিউসেক পরিমাণ পানি শুষ্ক মৌসুমে সেচের জন্য বিভিন্নখাতে প্রবাহিত করা। ৭টি জেলার ৩৫টি উপজেলার ১৩ লাখ ৩৫ হাজার একর জমি সেচের আওতায় এনে ফসল ফলানের লক্ষ্যে ১৯৫৩ খ্রিষ্টাব্দে তৎকালীন পাকিস্তান সরকার বৃহৎ তিস্তা প্রকল্পের আওতায় তিস্তা বাঁধ নির্মাণের সূত্রপাত করে।
জব সলুশন