'লায়লী-মজনু' কাব্যের অনুবাদক হলেন-
ক) সাবিরিদ খান
খ) দৌলত উজির বাহরাম খান
গ) সৈয়দ সুলতান
ঘ) আলাওল
বিস্তারিত ব্যাখ্যা:
দৌলত উজির বাহরাম খান ফারসি কবি জামীর লায়লী-মজনু অবলম্বনে কাব্যটি অনুবাদ করেন। তিনি এই অনুবাদ কর্মের জন্য বিখ্যাত।
Related Questions
ক) শেখ ফয়জুল্লাহ
খ) দৌলত খাঁ
গ) আবদুল হাকিম
ঘ) আব্দুল করিম
ক) মাগন ঠাকুর
খ) দৌলত উজির বাহরাম খান
গ) আলাওল
ঘ) শাহ মুহম্মদ সগীর
Note : শাহ মুহম্মদ সগীর ইউসুফ জোলেখা কাব্যটি মূলত ফারসি কাব্য থেকে অনুবাদ বা অনুসরণে রচনা করেন। তিনি এই কাব্যের মাধ্যমে প্রথম এই ধারাটি বাংলায় নিয়ে আসেন।
ক) নাটক
খ) উপন্যাস
গ) রোমান্টিক প্রণয়কাব্য
ঘ) রম্য রচনা
Note : 'ইউসুফ জোলেখা' একটি ধর্মভিত্তিক রোমান্টিক কাহিনি হলেও এর মূল কাঠামো প্রণয়মূলক তাই এটি রোমান্টিক প্রণয়কাব্য হিসেবে পরিচিত। এটি বাংলা সাহিত্যের প্রথম রোমান্টিক কাব্য।
ক) তিনি সুলতানি আমলের কবি
খ) তিনি দরবেশ-বংশ জাত
গ) তিনি রাজকর্মচারী ছিলেন
ঘ) তিনি পারস্যের অধিবাসী ছিলেন
Note : মধ্যযুগে 'শাহ' উপাধি সাধারণত দরবেশ পীর বা সম্মানিত বংশজাত ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হতো। এটি রাজকর্মচারী হওয়ার চেয়ে বংশমর্যাদার ইঙ্গিত দেয়।
ক) ঈশ্বর গুপ্ত
খ) শাহ মুহম্মদ সগীর
গ) সৈয়দ হামজা
ঘ) জয়নুদ্দিন
Note : শাহ মুহম্মদ সগীর গৌড়ের সুলতান গিয়াস উদ্দিন আজম শাহের (১৩৮৯-১৪১০) রাজকর্মচারী বা সভাকবি ছিলেন। তার কাব্য ইউসুফ জোলেখা সুলতানের পৃষ্ঠপোষণায় রচিত।
ক) মুহম্মদ কবির
খ) সাবিরিদ খান
গ) শেখ ফয়জুল্লাহ
ঘ) শাহ মুহম্মদ সগীর
Note : শাহ মুহম্মদ সগীরকে বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে প্রাচীনতম মুসলমান কবি হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। তার বিখ্যাত কাব্য ইউসুফ জোলেখা যা মধ্যযুগের একটি গুরুত্বপূর্ণ সংযোজন।
জব সলুশন