বিদ্যাসাগরের অনুবাদগ্রন্থ নয় কোনটি?
ক) শকুন্তলা
খ) সীতার বনবাস
গ) কথামালা
ঘ) ভ্রান্তিবিলাস
বিস্তারিত ব্যাখ্যা:
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর কালিদাসের সংস্কৃত ভাষার নাটক 'অভিজ্ঞানশকুন্তলম' এর উপাখ্যান ভাগের বাংলা অনুবাদ করেন,
তার অনুবাদগ্রন্থঃ
- শকুন্তলা,
- সীতার বনবাস,
- ভ্রান্তিবিলাস,
- বাঙলার ইতিহাস ইত্যাদি।
Related Questions
ক) শকুন্তলা
খ) সীতার বনবাস
গ) বর্ণপরিচয়
ঘ) ভ্রান্তিবিলাস
Note : বর্ণপরিচয়' ১৮৫৫ সালে প্রকাশিত হয় এবং এটি বাংলা ভাষা শিক্ষার ক্ষেত্রে একটি যুগান্তকারী বই হিসেবে সর্বজনীন স্বীকৃতি লাভ করে যার ফলস্বরূপ এটি ক্লাসিক মর্যাদা লাভ করে।
ক) সমাগরা
খ) তপোবন
গ) সারথি
ঘ) মালিনী
Note : কালিদাসের 'অভিজ্ঞানশকুন্তলম' এবং বিদ্যাসাগরের অনুবাদে মালিনী নদীর উল্লেখ আছে যার তীরে মহর্ষি কণ্বের আশ্রম অবস্থিত ছিল যেখানে শকুন্তলা লালিত পালিত হয়েছিলেন।
ক) শকুন্তলা
খ) হৈমন্তী
গ) বিলাসী
ঘ) সৌদামিনী মালো
Note : উক্তিটি শকুন্তলার অতুলনীয় প্রাকৃতিক সৌন্দর্য বোঝাতে ব্যবহৃত হয়েছে এবং এটি ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের 'শকুন্তলা' উপাখ্যানের অংশ।
ক) হৈমন্তী
খ) বিলাসী
গ) শকুন্তলা
ঘ) অর্ধাঙ্গী
Note : রাজা দুষ্মন্ত শকুন্তলার অপরূপ সৌন্দর্য দেখে মুগ্ধ হয়ে এই উক্তিটি করেন। এটি ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের অনূদিত 'শকুন্তলা' উপন্যাসের একটি অংশ।
ক) রাজ নারায়ণ
খ) চন্দ্রপাল
গ) গোপাল পাল
ঘ) মহর্ষি বিশ্বামিত্র
Note : শকুন্তলার জন্মদাতা পিতা ছিলেন মহর্ষি বিশ্বামিত্র এবং তার মাতা ছিলেন অপ্সরা মেনকা। এরপর তাকে কণ্ব ঋষি লালনপালন করেন।
ক) প্যারীচাঁদ মিত্র
খ) বিদ্যাসাগর
গ) রামমোহন রায়
ঘ) অক্ষয়কুমার দত্ত
Note : ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ১৮৫৪ সালে এই নাটকটি সংস্কৃত থেকে বাংলায় অনুবাদ করেন যা বাংলা গদ্যের বিকাশে একটি মাইলফলক। প্যারীচাঁদ মিত্র রামমোহন রায় ও অক্ষয়কুমার দত্ত এই অনুবাদের সাথে যুক্ত নন।
জব সলুশন