'শকুন্তলা' উপাখ্যানে যে নদীর কথা উল্লেখ আছে-
ক) সমাগরা
খ) তপোবন
গ) সারথি
ঘ) মালিনী
বিস্তারিত ব্যাখ্যা:
কালিদাসের 'অভিজ্ঞানশকুন্তলম' এবং বিদ্যাসাগরের অনুবাদে মালিনী নদীর উল্লেখ আছে যার তীরে মহর্ষি কণ্বের আশ্রম অবস্থিত ছিল যেখানে শকুন্তলা লালিত পালিত হয়েছিলেন।
Related Questions
ক) শকুন্তলা
খ) হৈমন্তী
গ) বিলাসী
ঘ) সৌদামিনী মালো
Note : উক্তিটি শকুন্তলার অতুলনীয় প্রাকৃতিক সৌন্দর্য বোঝাতে ব্যবহৃত হয়েছে এবং এটি ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের 'শকুন্তলা' উপাখ্যানের অংশ।
ক) হৈমন্তী
খ) বিলাসী
গ) শকুন্তলা
ঘ) অর্ধাঙ্গী
Note : রাজা দুষ্মন্ত শকুন্তলার অপরূপ সৌন্দর্য দেখে মুগ্ধ হয়ে এই উক্তিটি করেন। এটি ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের অনূদিত 'শকুন্তলা' উপন্যাসের একটি অংশ।
ক) রাজ নারায়ণ
খ) চন্দ্রপাল
গ) গোপাল পাল
ঘ) মহর্ষি বিশ্বামিত্র
Note : শকুন্তলার জন্মদাতা পিতা ছিলেন মহর্ষি বিশ্বামিত্র এবং তার মাতা ছিলেন অপ্সরা মেনকা। এরপর তাকে কণ্ব ঋষি লালনপালন করেন।
ক) প্যারীচাঁদ মিত্র
খ) বিদ্যাসাগর
গ) রামমোহন রায়
ঘ) অক্ষয়কুমার দত্ত
Note : ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ১৮৫৪ সালে এই নাটকটি সংস্কৃত থেকে বাংলায় অনুবাদ করেন যা বাংলা গদ্যের বিকাশে একটি মাইলফলক। প্যারীচাঁদ মিত্র রামমোহন রায় ও অক্ষয়কুমার দত্ত এই অনুবাদের সাথে যুক্ত নন।
ক) প্রাকৃতপৈঙ্গল
খ) চর্যাপদ
গ) মনসামঙ্গল
ঘ) শ্রীকৃষ্ণকীর্তন
Note :
রামাই পন্ডিত রচিত বৌদ্ধ ধর্মীয় তত্ত্ব গ্রন্থ শূন্যপুরাণ। শূণ্যপুরাণ গদ্য ও পদ্যের মিশ্রণে রচিত একটি চম্পূকাব্য। ইখতিয়ার উদ্দীন বখতিয়ার খলজিকে বাংলায় আমন্ত্রন জানিয়ে হলায়ুধ মিশ্র রচনা করেন সেক শুভোদয়া। প্রাকৃত ভাষায় রচিত গীতিকবিতা প্রাকৃত পৈঙ্গল এসময় রচিত। অবশ্য এগুলো রচনার কাল নিয়ে মতভেদ আছে।
ক) গোরক্ষ বিজয়
খ) চর্যাপদ
গ) শূন্যপুরাণ
ঘ) সেক শুভোদয়া
জব সলুশন