আঁধার যুগের রচনা বলা হয় কোনটিকে?

ক) প্রাকৃতপৈঙ্গল
খ) চর্যাপদ
গ) মনসামঙ্গল
ঘ) শ্রীকৃষ্ণকীর্তন
বিস্তারিত ব্যাখ্যা:

রামাই পন্ডিত রচিত বৌদ্ধ ধর্মীয় তত্ত্ব গ্রন্থ শূন্যপুরাণ। শূণ্যপুরাণ গদ্য ও পদ্যের মিশ্রণে রচিত একটি চম্পূকাব্য। ইখতিয়ার উদ্দীন বখতিয়ার খলজিকে বাংলায় আমন্ত্রন জানিয়ে হলায়ুধ মিশ্র রচনা করেন সেক শুভোদয়া। প্রাকৃত ভাষায় রচিত গীতিকবিতা প্রাকৃত পৈঙ্গল এসময় রচিত। অবশ্য এগুলো রচনার কাল নিয়ে মতভেদ আছে।

Related Questions

ক) গোরক্ষ বিজয়
খ) চর্যাপদ
গ) শূন্যপুরাণ
ঘ) সেক শুভোদয়া
ক) লুইপা
খ) দৌলত উজির বাহরাম খান
গ) কাহ্নপা
ঘ) রামাই পণ্ডিত
ক) ধর্মীয় তত্ত্বের গ্রন্থ
খ) রাধাকৃষ্ণের প্রেমের কাব্য
গ) রোমান্টিক প্রণয়োপাখ্যান
ঘ) চৈতন্যজীবনীমূলক গ্রন্থ
ক) মনসামঙ্গল
খ) পদ্মপুরাণ
গ) শূন্যপুরাণ
ঘ) চন্দ্রাবতী
Note :

ত্রয়োদশ শতকের সাহিত্যকর্ম হলো শূন্যপুরাণ।
বিশ্লেষণ:
শূন্যপুরাণ: রামাই পণ্ডিত রচিত এই গ্রন্থটিকে বাংলা সাহিত্যের ‘অন্ধকার যুগ’ বা তুর্কি আক্রমণ পরবর্তী সময়ের (১২০১-১৩৫০ খ্রিস্টাব্দ) সাহিত্যকর্ম হিসেবে বিবেচনা করা হয়। অধিকাংশ গবেষক রামাই পণ্ডিতের আবির্ভাবকাল ১৩শ বা ১৪শ শতক বলে মনে করেন।
মনসামঙ্গল ও পদ্মপুরাণ: মনসামঙ্গলের প্রধান কবিদের (যেমন বিজয় গুপ্ত, বিপ্রদাস পিপিলাই) সময়কাল পঞ্চদশ শতাব্দী (১৫শ শতক)। বিজয় গুপ্তের মনসামঙ্গল কাব্যই 'পদ্মপুরাণ' নামে পরিচিত।
চন্দ্রাবতী: চন্দ্রাবতী ছিলেন ষোড়শ শতাব্দীর (১৬শ শতক) শেষের দিকের বা সপ্তদশ শতাব্দীর প্রথম দিকের একজন কবি।
সুতরাং সঠিক উত্তর শূন্যপুরাণ।

জব সলুশন

সিভিল সার্জনের কার্যালয়, চট্টগ্রাম - স্টোর কিপার/ স্বাস্থ্য সহকারী (19-12-2025)

গণপূর্ত অধিদপ্তর - অফিস সহায়ক (13-12-2025)

ডিজিএফআই - নিরাপত্তা পরিদর্শক (এসআই) (13-12-2025)

গণপূর্ত অধিদপ্তর - হিসাব সহকারী_অফিস সহকারী কাম-কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক (12-12-2025)

ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড (ডিপিডিসি) - কাস্টমার সার্ভিস এটেনডেন্ট (12-12-2025)

সমন্বিত ৯ ব্যাংক ২ আর্থিক প্রতিষ্ঠান - সিনিয়র অফিসার (05-12-2025)

Job Solution Live Exam Recent Job Solution 2025

আমাদের মোবাইল অ্যাপ ডাউনলোড করুন

যেকোনো সময়, যেকোনো জায়গা থেকে শিখুন