'সেই ধন্য নরকুলে, লোকে যারে নাহি ভুলে'..... পঙ্ক্তিটি কার?
Related Questions
বাংলা সাহিত্যের প্রথম বিদ্রোহী কবি মাইকেল মমধুসূদন দত্ত রচিত "ব্রজাঙ্গনা কাব্যগ্রন্থতটি রাধাকৃষ্ণ বিষয়ক একটি রচনা। মিত্রাক্ষর ছন্দে রচিত এ কাব্যগ্রন্থ ওড (Ode) জাতীয় গীতিকবিতা স্থান পেয়েছে।
• বীরাঙ্গনা কাব্য মাইকেল মধুসূদন দত্ত এর লেখা একটি বাংলা কবিতার বই।
- ১৮৬২ সালে এই গ্রন্থ রচিত ও প্রকাশিত হয়।
- দুষ্মন্তের প্রতি শকুন্তলা, সোমের প্রতি তারা, দ্বারকনাথের প্রতি রুক্মিণী, দশরথের প্রতি কৈকয়ী, লক্ষ্মণের প্রতি সূপর্ণখা, অর্জুনের প্রতি দ্রৌপদী, দুর্যোধনের প্রতি ভানুমতী, জয়দ্রথের প্রতি দুঃশলা, শান্তনুর প্রতি জাহ্নবী, পুরুবার প্রতি উর্বশী, নীলধ্বজের প্রতি জনা— এই ১১টি পত্ররূপী কবিতা নিয়ে কাব্যগ্রন্থটি রচিত।
- মধুসূদন তার কাব্যে এই নারীদের পুরাণ-পরিচিতির মূলে আঘাত করেছেন। তিনি মানবিক অনুভূতির আলোকে নারী-হৃদয়ের কথকতায় ব্যক্ত করিয়েছেন।
- তাঁর রচিত অন্যান্য কাব্য- তিলোত্তমাসম্ভব কাব্য (১৮৬০), মেঘনাদবধ কাব্য (১৮৬১), ব্রজাঙ্গনা কাব্য (১৮৬১), বীরাঙ্গনা কাব্য (১৮৬২), চতুর্দশপদী কবিতাবলী (১৮৬৫) ইত্যাদি।
মাইকেল মধুসূদন দত্তের 'বীরাঙ্গনা' কাব্য এক ধরনের পত্রকাব্য।
মাইকেল মধুসূদন দত্তের 'বীরাঙ্গনা' অমিত্রাক্ষর ছন্দে রচিত বাংলা সাহিত্যের প্রথম পত্রকাব্য। তার আরও কয়েকটি কাব্যগ্রন্থ হলো - The captive Lady, তিলোত্তমাসম্ভব, ব্রজাঙ্গনা, চতুর্দশপদী কবিতাবলী। বাংলা সাহিত্যের প্রথম সনেট সংকলন 'চতুর্দশপদী কবিতাবলী' ও অমিত্রাক্ষর ছন্দে রচিত প্রথম প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থ 'তিলোত্তমাসম্ভব'। তবে মধুসূদন অমিত্রাক্ষর ছন্দের সর্বপ্রথম প্রয়োগ ঘটান তার 'পদ্মাবতী' নাটকে।
মহাকবি কায়কোবাদ এর অশ্রুমালা
" একেই কি বলে সভ্যতা? " - এটি মাইকেল মধুসূদন দত্তের প্রহসন। প্রহসন বলতে মুলত একধরনের হাস্যরসাত্মক নাটক বোঝায়। এর উদ্দেশ্য হলো হাস্যরস ও ব্যঙ্গ বিদ্রুপের আড়ালে অতিরঞ্জিত , অসংযত ও অভাবনীয় অবস্থা সৃষ্টির মাধ্যমে দর্শক দের বিনোদন প্রদান করা। প্রদত্ত প্রহসনটিও মাইকেল মধুসূদন দত্তের হাস্যরসাত্মক কাহিনী নিয়ে রচিত।
জব সলুশন