বিদ্যুৎকে সাধারণ মানুষের কাজে লাগানোর জন্য কোন বৈজ্ঞানিকের অবদান সবচেয়ে বেশি?
Related Questions
গ্যালিলিও হচ্ছে পৃথিবী থেকে নাসার পাঠানো বৃহস্পতির একটি মনুষ্যবিহীন কৃত্রিম উপগ্রহ। এই কৃত্রিম উপগ্রহ/উপগ্রহটির নাম বিজ্ঞানী গ্যালিলিও - এর নামানুসারে নামকরণ করা হয়।
-হেল-বপ ধূমকেতু সম্ভবত বিংশ শতাব্দীর সবচেয়ে বেশি পর্যবেক্ষণকৃত ধূমকেতু।
-এটি বহু দশক ধরে আকাশের উজ্জ্বলতম ধূমকেতু হিসেবে বিরাজ করেছিল। ১৮ মাস ধরে এটিকে খালি চোখে দৃশ্যমান ছিল, যা একটি রেকর্ড।
- Mammalia (স্তন্যপায়ী) পর্বের প্রাণীরা সবচেয়ে উন্নত মেরুদণ্ডী প্রাণী।
এদের সাধারণ বৈশিষ্ট্য হলো:
- এরা স্তন্যপান করে, অর্থাৎ তাদের মা তাদের সন্তানের জন্য দুধ উৎপন্ন করে।
- সন্তানপ্রসবের মাধ্যমে জন্ম দেয় (তবে কিছু স্তন্যপায়ী প্রজাতি যেমন মনি-মোলস এবং প্লাটিপাস ডিম পাড়ে)।
- এদের সাধারণত তাপমাত্রা রক্ষার জন্য পশম বা পশু কোষ থাকে।
এদিকে, কুমির হল Reptilia (সরীসৃপ) উপপর্বের প্রাণী।
- সরীসৃপরা ডিম পাড়ে এবং তাদের শরীরে পশম বা স্তন্যপান নেই।
- এরা আংশিকভাবে জলজ এবং স্থলজ জীব থাকে, এবং তাদের ত্বক শুষ্ক ও শক্ত থাকে।
সুতরাং, কুমির একটি স্তন্যপায়ী প্রাণী নয়।
অন্যদিকে, তিমি, হাতি, এবং বাদুড় সবাই স্তন্যপায়ী প্রাণী।
আলোর বেগ প্রতি সেকেন্ডে প্রায় ৩ লক্ষ কিলোমিটার। অপরের দিকে সূর্য থেকে পৃথিবীর দূরত্ব প্রায় ১৫ কোটি কিমি। এ হিসাবে সূর্য থেকে পৃথিবীতে আলো আসতে সময় লাগে প্রায় ৫০০ সেকেন্ড বা ৮.৩২ মিনিট।
জব সলুশন