অনুবাদ মূলত দুই প্রকার যেমন-
ক) ভাষান্তর ও ভাবগত
খ) ইংরেজি ও বাংলা
গ) চিন্তনীয় ও বর্ণনামূলক
ঘ) ভাবানুবাদ ও আক্ষরিক
বিস্তারিত ব্যাখ্যা:
অনুবাদের প্রধান দুটি শ্রেণীবিভাগ হলো 'আক্ষরিক অনুবাদ' এবং 'ভাবানুবাদ' যা যথাক্রমে শব্দ ও মূলভাবের ওপর ভিত্তি করে করা হয়।
Related Questions
ক) ২ প্রকার
খ) ৩ প্রকার
গ) ৪ প্রকার
ঘ) ৫ প্রকার
Note : বাংলা ব্যাকরণ ও অনুবাদের প্রচলিত নিয়ম অনুসারে অনুবাদকে প্রধানত দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।
ক) শব্দ পছন্দ না হলে
খ) শব্দের অর্থ না বুঝলে
গ) পরিভাষা থাকলে
ঘ) পরিভাষা না থাকলে
Note : বাংলা ভাষায় যদি কোনো বিদেশি শব্দের উপযুক্ত পরিভাষা বা প্রতিশব্দ না থাকে তবেই কেবল অর্থের স্পষ্টতার জন্য মূল ইংরেজি শব্দটি সরাসরি ব্যবহার করা গ্রহণযোগ্য।
ক) ক্রিয়ার কাল
খ) ভাষার অলংকার
গ) বাক্যের দৈর্ঘ্য
ঘ) পদক্রম
Note : মূল ভাষার বাক্যের ঘটনাটি যে সময়ে ঘটেছে অনুবাদেও সেই কাল ঠিক রাখতে হয় কারণ বাক্যের গঠন বা দৈর্ঘ্য পরিবর্তিত হলেও অর্থের সত্যতা রক্ষায় 'ক্রিয়ার কাল' অপরিবর্তিত রাখা আবশ্যক।
ক) পড়াশোনার ওপর
খ) ভাষান্তরের ওপর
গ) নির্ধারণের ওপর
ঘ) অভ্যাসের ওপর
Note : অনুবাদ কেবল আভিধানিক জ্ঞান নয় বরং এটি একটি শিল্প যা দীর্ঘদিনের নিয়মিত চর্চা বা অভ্যাসের মাধ্যমেই অনুবাদক যথাযথ শব্দচয়ন ও ভাব প্রকাশে দক্ষতা অর্জন করেন।
ক) ভাষার উন্নতি
খ) জ্ঞান চর্চার
গ) ভাষার শৃঙ্খলার
ঘ) কাব্য রচনার
Note : বিশ্বের বিভিন্ন ভাষার সাহিত্য ও জ্ঞান-বিজ্ঞান সম্পর্কে জানার জন্য অনুবাদ অপরিহার্য মাধ্যম তাই এটি জ্ঞান চর্চার অন্যতম প্রধান সহায়ক হিসেবে বিবেচিত হয়।
ক) অনুসরণ
খ) ভাষান্তর
গ) ভাষান্তরকরণ
ঘ) সমার্থককরণ
Note : অনুবাদ বলতে বোঝায় এক ভাষা থেকে অন্য ভাষায় রূপান্তর বা ভাষান্তরকরণ যা মূল বক্তব্যের ভাব অক্ষুণ্ন রেখে করা হয়।
জব সলুশন