বাংলার আদি জনগোষ্ঠী কোন ভাষাভাষী ছিল?
অস্ট্রিক জাতিকে নিষাদ জাতিগোষ্ঠী নামেও অভিহিত করা হয়। অস্ট্রিকদের আদি বাসস্থান দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া। এখান থেকে তারা পূর্ব ভারত, আন্দামান দ্বীপপুঞ্জ, শ্রীলঙ্কা এবং অন্যদিকে পাপুয়া নিউগিনি, অস্ট্রেলিয়া প্রভৃতি অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ে। ভারতে অস্ট্রিক গোষ্ঠীর অন্যতম দুটি ভাষা মুণ্ডা ও খাসি।
Related Questions
বাংলা সাহিত্যে চলিত ভাষার প্রবর্তক ও বিদ্রুপাত্মক প্রাবন্ধিক হিসেবে চিরস্মরণীয় ব্যক্তিত্ব প্রমথ চৌধুরী । তার ' তেল - নুন - লকড়ি (১৯০৬) , 'বীরবলের হালখাতা' (১৯১৬), 'নানাকথা' (১৯১৯) , 'আমাদের শিক্ষা' (১৯২০)' 'রায়তের কথা' (১৯২৬) , 'নানচর্চা' (১৯৩২), 'প্রবন্ধ সংগ্রহ' (১ম খণ্ড - ১৯৫২ ও ২য় খণ্ড - ১৯৫৩) ইত্যাদি গদ্যগ্রন্থ বাংলা সাহিত্যের এক অমূল্য সম্পদ । কবিতা ও ছোটগল্পের রচিয়তা হিসেবে ও তিনি খ্যাত। 'সনেট পঞ্চাশৎ '(১৯১৩) ও ' পদচারণ' (১৯১৯) তার কাব্যগ্রন্থ। 'চার ইয়ারী কথা' (১৯১৬) আহুতি (১৯১৯) ,'নীল লোহিত ' ও 'গল্প সংগ্রহ ' (১৯৪১) তার গল্পগ্রন্থ।
'ব্যাকরণ ' শব্দের সঠিক অর্থ বিশেষভাবে বিশ্লেষণ।
ব্যাকরণ শব্দটির ব্যুৎপত্তিগত অর্থ বিশেষভাবে বিশ্লেষণ। শব্দটি ভাঙলে পাওয়া যায় - বি + আ + কৃ + অন = ব্যাকরণ।
যে শাস্ত্রে কোনো ভাষার বিভিন্ন উপাদানের গঠন প্রকৃতি ও স্বরূপের বিচার বিশ্লেষণ করা হয় এবং বিভিন্ন উপাদানের সম্পর্ক নির্ণয় ও প্রয়োগবিধি বিশদভাবে আলোচিত হয়, তাকে ব্যাকরণ বলে।
প্রথম বাংলা ব্যাকরণ প্রকাশিত হয় ১৭৪৩ সালে পর্তুগিজ ভাষায়। এর লেখক ছিলেন মানোএল দা আসসুম্পাসাঁউ। ১৭৭৮ সালে প্রকাশিত হয় নাথানিয়েল ব্রাসি হ্যালহেড প্রণীত ইংরেজি ভাষায় রচিত পূর্ণাঙ্গ একটি বাংলা ব্যাকরণ। বইটির নাম ‘এ গ্রামার অব দি বেঙ্গল ল্যাঙ্গুয়েজ’। ১৮০১ সালে উইলিয়াম কেরি এবং ১৮২৬ সালে রামমোহন রায় ইংরেজি ভাষায় আরও দুটি উল্লেখযোগ্য বাংলা ব্যাকরণ রচনা করেন। ১৮৩৩ সালে প্রকাশিত রামমোহন রায়ের ‘গৌড়ীয় ব্যাকরণ’ বাংলা ভাষায় রচিত প্রথম বাংলা ব্যাকরণ।
সবুজপত্র (১৯১৪) প্রমথ চৌধুরী সম্পাদিত বিশিষ্ট সাহিত্য পত্রিকা। এ পত্রিকাকে অবলম্বন করে চলিত রীতি বাংলা গদ্যে প্রতিষ্ঠা লাভ করে। বঙ্গদর্শনও দিকদর্শন পত্রিকার সম্পাদক হলেন বঙ্কিমচন্দ্র ও জন ক্লার্ক মার্শম্যান।
বাংলা ভাষার প্রধান রুপ দুটি মৌখিক ও লৈখিক।
বাংলা ভাষা প্রধান বা মৌলিক রূপ দুইটি । যথা - লৈখিক রূপ এবং মৌখিক । লেখার রীতি ভাষার মৌলিক রীতি। বাংলা চাষার প্রকারভেদ বা রীতিভেদ নিচের চিত্রের মাধ্যমে দেখানো যায় - লৈখিক রূপ কে দুইভাগে ভাগ করা হয়েছে । ১) সাধু, ২) চলিত ;
মৌখিক রূপ কে দুইভাগে ভাগ করা হয়েছে । ১) চলিত ২) আঞ্চলিক ( উপভাষা )
জব সলুশন