সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহর লেখা নাটক কোনটি?
কথাসাহিত্যিক সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ রচিত নাটক বহিপীর, তরঙ্গভঙ্গ ,সুড়ঙ্গ ,উজানে মৃত্যু।
Related Questions
জসীমউদ্দিনের নাটক ' বেদের মেয়ে '। তার আরো কয়েকটি নাটক : পদ্মাপাড়, মধুমালা, পল্লীবধূ, গ্রামের মায়া। অন্যদিকে ' রাখালী ' ও ' মাটির কান্না ' হলো তার কাব্য। 'বোবাকাহিনী' তার উপন্যাস।
তারাচরণ শিকদার একজন বিশিষ্ট সাহিত্যিক ও নাট্যকার। তিনি বাংলা সাহিত্যের প্রথম মৌলিক নাটক ভদ্রার্জুন (১৮৫২) এর রচয়িতা। প্রকৃতপক্ষে এটি বাঙালি কর্তৃক রচিত প্রথম নাটক। তবে শর্মিষ্ঠা - কে (১৮৫৯) প্রথম সার্থক ও আধুনিক নাটক হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়, যার রচয়িতা মাইকেল মধুসূদন দত্ত।
দীনবন্ধু মিত্র রচিত 'নীলদর্পণ' (১৮৬০) ঢাকার বাংলা প্রেস থেকে প্রকাশিত প্রথম গ্রন্থ। নাটকটি প্রথম মঞ্চায়ন হয় ঢাকায়। নাটকটির ঘটনা, রচনা, মুদ্রণ, প্রকাশ ও প্রথম মঞ্চায়ন সব কিছুই বাংলাদেশে বলে, একে 'বাংলাদেশের নাটক' বলা হয়। এতে মেহেরপুরের কৃষকদের ওপর নীলকরদের নির্মম নির্যাতনের চিত্র ফুটে উঠেছে।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তার রচিত বসন্ত নাটকটি কাজী নজরুল ইসলামকে উৎসর্গ করেছিল।
বসন্ত রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত একটি ঋতুনাট্য। ১৩২৯ বঙ্গাব্দের ১০ ফাল্গুন নাটকটি প্রথম গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়। এটি একটি পালাগান এবং নাটকের আঙ্গিকে রচিত রবীন্দ্রনাথের প্রথম পালাগান। এটি কবির প্রথম ঋতুনাট্যও বটে। নাটকের বিষয়বস্তু বসন্তের আগমন ও বিদায়।
নাটকে ব্যবহৃত গানগুলি গীতবিতান গীতিসংকলনের প্রকৃতি পর্যায়ের বসন্ত উপপর্যায়ের অন্তর্গত। রবীন্দ্রনাথ নাটকটি উৎসর্গ করেন কাজী নজরুল ইসলামের উদ্দেশ্যে। পরে এই নাটকটি ঋতু - উৎসব (১৯২৬) সংকলন গ্রন্থে সংকলিত হয়।
মীর মশাররফ হোসেন ‘বসন্ত কুমারী' নাটকটি রচনা করেছেন কল্পনাকে আশ্রয় করে কিন্তু বাস্তবতার চিত্র এতে প্রস্ফুটিত। হিংসা, দ্বেষ, লোলুপতার জন্য যে ভয়াবহতা সৃষ্টি হয় জীবনে তারই চিত্র তুলে ধরেছেন মীর মশাররফ হোসেন।
রক্তাক্ত প্রান্তর (১৯৬২): পানিপথের তৃতীয় যুদ্ধের কাহিনী এর মূল উপজীব্য। এতে তিনি যুদ্ধবিরোধী মনোভাব প্রকাশ করেন। নাটকটির জন্য তিনি ১৯৬২ সালে বাংলা একাডেমি পুরস্কার পান।
জব সলুশন