পৃথিবীর মূল মধ্যরেখা হতে পূর্ব বা পশ্চিমে কোনো স্থানের কৌণিক দূরত্বকে বলা হয়-
Related Questions
পৃথিবীর পর্যায়ক্রমিক আবর্তনের ফলে আলোকিত দিকটা অন্ধকারে ও অন্ধকারের দিকটা সূর্যের দিকে চলে আসে। এর ফলে দিনরাত্রি পাল্টে যায় । অন্ধকার স্থানগুলো আলোকিত হওয়ার ফলে এসব স্থানে দিন হয় ও আলোকিত স্থান অন্ধকার হয়ে যায় বলে ঐসব স্থানে রাত হয় । এভাবে পর্যায়ক্রমে দিনরাত্রি সংঘটিত হচ্ছে পৃথিবীর আহ্নিক গতির ফলে ।
২২ ডিসেম্বর সূর্য মকরক্রান্তি রেখার ওপর অবস্থান করায় এবং উত্তর মেরু সূর্য থেকে কিছুটা দূরে হেলে থাকায় উত্তর গোলার্ধে দীর্ঘতম রাত্রি ও ক্ষুদ্রতম দিন এবং দক্ষিণ গোলার্ধে এর বিপরীত অবস্থা দেখা যায়।
দক্ষিণ গোলার্ধে ও সূর্যের মধ্যে সবচেয়ে বেশি দূরত্ব হয় - - - ২১ জুন।
বছরের বিভিন্ন সময়ে সূর্যকে বিভিন্ন অবস্থানে দেখা যায়। এই পরিক্রমায় ২১ জুন দক্ষিণ গোলার্ধে ও সূর্যের মধ্যে সবচেয়ে বেশি দূরত্ব হয় এবং ২২ ডিসেম্বর সবচেয়ে কম দূরত্ব হয়।
উল্লেখ্য ২১ মার্চ ও ২৩ সেপ্টেম্বর সূর্য নিরক্ষরেখার উপর লম্বভাবে পড়ায় উত্তর ও দক্ষিণ মেরু থেকে দূরে অবস্থান করে।
যেসব জ্বালানি নানা প্রাকৃতিক উৎস থেকে পাওয়া যায়, সেগুলোর মজুদ ভবিষ্যতে কখনো শেষ হবে না অর্থাৎ বারবার ব্যবহার করা যায় তাদেরকে নবায়নযোগ্য জ্বালানি বলে। সৌরশক্তি ,বৃষ্টি ,বাতাস , নদী বা সমুদ্রের পানি, পরমাণু শক্তি প্রভৃতি হলো নবায়নযোগ্য জ্বালানির উৎস ।
DNA অণুতে চার প্রকারের নিউক্লিওটাইড দেখা যায়। নাইট্রোজেনযুক্ত ক্ষারের বিভিন্নতার জন্যই বিভিন্ন প্রকারের নিউক্লিওটাইড গঠিত হয়। কারণ সকল প্রকার নিউক্লিওটাইডে একই প্রকারের শর্করা ও ফসফট অণু উপস্থিত থাকে। DNA - তে উপস্থিত নাইট্রোজেনযুক্ত ক্ষারগুলো হলো - 'অ্যাডিনিন', 'গুয়ানিন', 'সাইটোসিন' ও 'থায়াসিন' ।
কার্বন - ডাই অক্সাইড গ্যাস 0°C উষ্ণতায় এবং সাধারণ চাপের 40 গুণ চাপে তরলে পরিণত হয়। কার্বন - ডাই - অক্সাইডকে চাপ প্রয়োগে বাষ্পীভূত করলে বাষ্পীভবনের প্রয়োজনীয় সুপ্ততাপ ঐ তরল কার্বন - ডাই - অক্সাইড আর ও ঠাণ্ডা হয়ে (−78.4°C) কার্বন - ডাই - অক্সাইড উৎপন্ন করে। একেই ড্রাই আইস (Dry Ice) বলা হয়।
জব সলুশন