ভৌগোলিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ একটি কাল্পনিক রেখা বাংলাদেশের উপর দিয়ে গিয়েছে, সেটি হচ্ছে -----
কর্কটক্রান্তি বা কর্কটক্রান্তি রেখা (কর্কট মানে কাঁকড়া) বা উত্তর বিষুব পৃথিবীর মানচিত্রে অঙ্কিত প্রধান পাঁচটি অক্ষাংশের একটি। এটি বিষুবরেখা হতে উত্তরে অবস্থিত এবং ২৩ ডিগ্রী ২৬ মিনিট ২২ সেকেন্ড অক্ষাংশ বরাবর কল্পিত একটি রেখা। এটি বাংলাদেশের প্রায় মাঝামাঝি দিয়ে গেছে।
একে ট্রপিক অব ক্যান্সার ও বলা হয়ে থাকে
Related Questions
একটি পেন্ডুলাম ঘড়ি বিষুব রেখা থেকে মেরুতে নিলে ঘড়িটি ফার্স্ট হবে কারণ মেরু তে নিলে g বারবে।তাই পর্যায় কাল কমবে।তাই পেন্ডুলাম বেশি ঘুরবে।
পৃথিবীর পর্যায়ক্রমিক আবর্তনের ফলে আলোকিত দিকটা অন্ধকারে ও অন্ধকারের দিকটা সূর্যের দিকে চলে আসে। এর ফলে দিনরাত্রি পাল্টে যায় । অন্ধকার স্থানগুলো আলোকিত হওয়ার ফলে এসব স্থানে দিন হয় ও আলোকিত স্থান অন্ধকার হয়ে যায় বলে ঐসব স্থানে রাত হয় । এভাবে পর্যায়ক্রমে দিনরাত্রি সংঘটিত হচ্ছে পৃথিবীর আহ্নিক গতির ফলে ।
২২ ডিসেম্বর সূর্য মকরক্রান্তি রেখার ওপর অবস্থান করায় এবং উত্তর মেরু সূর্য থেকে কিছুটা দূরে হেলে থাকায় উত্তর গোলার্ধে দীর্ঘতম রাত্রি ও ক্ষুদ্রতম দিন এবং দক্ষিণ গোলার্ধে এর বিপরীত অবস্থা দেখা যায়।
দক্ষিণ গোলার্ধে ও সূর্যের মধ্যে সবচেয়ে বেশি দূরত্ব হয় - - - ২১ জুন।
বছরের বিভিন্ন সময়ে সূর্যকে বিভিন্ন অবস্থানে দেখা যায়। এই পরিক্রমায় ২১ জুন দক্ষিণ গোলার্ধে ও সূর্যের মধ্যে সবচেয়ে বেশি দূরত্ব হয় এবং ২২ ডিসেম্বর সবচেয়ে কম দূরত্ব হয়।
উল্লেখ্য ২১ মার্চ ও ২৩ সেপ্টেম্বর সূর্য নিরক্ষরেখার উপর লম্বভাবে পড়ায় উত্তর ও দক্ষিণ মেরু থেকে দূরে অবস্থান করে।
যেসব জ্বালানি নানা প্রাকৃতিক উৎস থেকে পাওয়া যায়, সেগুলোর মজুদ ভবিষ্যতে কখনো শেষ হবে না অর্থাৎ বারবার ব্যবহার করা যায় তাদেরকে নবায়নযোগ্য জ্বালানি বলে। সৌরশক্তি ,বৃষ্টি ,বাতাস , নদী বা সমুদ্রের পানি, পরমাণু শক্তি প্রভৃতি হলো নবায়নযোগ্য জ্বালানির উৎস ।
জব সলুশন