“আমার বই পড়া হয়েছে”- বাক্যটির কর্তৃবাচ্য রূপ হচ্ছে-
ক) আমি বই পড়ছি
খ) আমরা বই পড়েছি
গ) আমি বই পড়তে যাচ্ছি
ঘ) আমি বই পড়েছি
বিস্তারিত ব্যাখ্যা:
'আমার বই পড়া হয়েছে' একটি কর্মবাচ্য (পুরাঘটিত বর্তমান কাল)। এর কর্তৃবাচ্য করতে হলে কর্তাকে (আমার) প্রথমা বিভক্তিতে (আমি) আনতে হবে এবং ক্রিয়াপদকে কর্তার অনুসারী করতে হবে। তাই সঠিক কর্তৃবাচ্য রূপ হলো 'আমি বই পড়েছি'।
Related Questions
ক) কর্তৃবাচ্য
খ) কর্মকর্তৃবাচ্য
গ) ভাববাচ্য
ঘ) কর্মবাচ্য
Note : এখানে 'সুতি কাপড়' কর্ম হলেও কর্তার ভূমিকা পালন করছে। কাপড় নিজে টেকে না, তার একটি গুণ হলো টেকসই হওয়া। যেহেতু কর্ম এখানে কর্তার কাজ করছে, তাই এটি কর্মকর্তৃবাচ্য।
ক) কর্মকর্তৃবাচ্য
খ) কর্তৃবাচ্য
গ) ভাববাচ্য
ঘ) কর্মবাচ্য
Note : এই বাক্যে কর্ম 'কাজটা' কর্তার মতো আচরণ করছে। কাজটি নিজে দেখায় না, বরং অন্যের চোখে ভালো দেখায়। যখন কর্মকে কর্তার স্থানে বসিয়ে বাক্য গঠন করা হয়, তখন তাকে কর্মকর্তৃবাচ্য বলে।
ক) ভাববাচ্য
খ) কর্মকর্তা বাচ্য
গ) কর্তাবাচ্য
ঘ) কর্মবাচ্য
Note : এই বাক্যে 'সমাদৃত হওয়া' ক্রিয়ার কর্ম হলো 'বিদ্বান'। কর্তা হলো 'সকল', যা 'দ্বারা' অনুসর্গযোগে ব্যবহৃত হয়েছে। যখন কর্তা 'দ্বারা' বা 'কর্তৃক' ইত্যাদি যোগে ব্যবহৃত হয় এবং কর্মই প্রধান হয়, তখন তাকে কর্মবাচ্য বলে।
ক) কর্তৃবাচ্য
খ) কর্মবাচ্য
গ) ভাববাচ্য
ঘ) কর্মকর্তৃবাচ্য
Note : 'শোওয়া হয়নি' অংশটি ভাববাচ্যের উদাহরণ। এখানে 'শোয়া' ক্রিয়ার ভাবটিই প্রধান এবং কর্তা (কে শোয়নি, অর্থাৎ বাবা) উহ্য বা অপ্রধান। ক্রিয়ার না-বাচক ভাব প্রধান হওয়ায় এটি ভাববাচ্য।
ক) ভাববাচ্য
খ) কর্তৃবাচ্য
গ) কর্মবাচ্য
ঘ) কর্তৃব্যবাচ্য
Note : এই প্রশ্নবোধক বাক্যে 'আসা' ক্রিয়ার ভাবটিই মুখ্য। কর্তা 'তুমি' এখানে 'তোমার' (ষষ্ঠী বিভক্তি) রূপে ব্যবহৃত হয়েছে, যা ভাববাচ্যের একটি বৈশিষ্ট্য। তাই এটি ভাববাচ্য।
ক) কর্তৃব্যবাচ্য
খ) কর্মবাচ্য
গ) ভাববাচ্য
ঘ) কর্ম-কর্তৃবাচ্য
Note : এই বাক্যটি একটি অনুজ্ঞাসূচক আকাঙ্ক্ষা প্রকাশ করছে। এখানে 'আসা' ক্রিয়ার ভাবটিই প্রধান। কর্তা 'সে' উপস্থিত থাকলেও, বাক্যের মূল উদ্দেশ্য হলো আসার ভাব বা ইচ্ছা প্রকাশ করা। তাই এটি ভাববাচ্য।
জব সলুশন