মীর মশাররফ হোসেনের নাটক কোনটি?
মীর মশাররফ হোসেন রচিত নাটক হলো ' বসন্তকুমারী' (১৮৭৩), 'জমিদার দর্পণ' (১৮৭৩), 'বেহুলা গীতাভিনয়' (১৮৮৯), । মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত বাংলা নাটক 'পদ্মবতী' (১৮৬০), 'কৃষ্ণকুমারী' (১৮৬১) 'শর্মিষ্ঠা' (১৮৫৮) , 'মায়াকানন'। উল্লেখ্য, 'কৃষ্ণকুমারী' বাংলা সাহিত্যে প্রথম সার্থক ট্র্যাজেডি নাটক। 'নবীন তপস্বিনী' (১৮৬৬) নাটকের রচিয়তা দীনবন্ধু মিত্র। দীনবন্ধু মিত্রের অন্য নাটকগুলোর হলো 'লীলাবতী' (১৮৬৭), 'জামাই বারিক' (১৮৭২), কমলে কামিনী' (১৮৭৩)।
Related Questions
১৭৫৩ সালে ইংরেজরা কলকাতার লালবাজারের উত্তর-পূর্ব কোণে 'ওল্ড প্লে হাউস' নামে রঙ্গালয় প্রতিষ্ঠা করেন।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের অতিপ্রাকৃত গল্পগুলো হলোঃ ক্ষুধিত পাষাণ, কঙ্কাল, নিশীথে, জীবিত ও মৃত, মনিহার, গুপ্তধন । দেনা-পাওনা: বাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক ছোটগল্প । গল্পগুচ্ছ ।
বাংলা সাহিত্যের প্রথম মুসলিম ঔপন্যাসিক মীর মশাররফ হোসেন 'রত্নবতী' উপন্যাসটি রচনা করেন ১৮৬৯ সালে, যা বাংলা সাহিত্যে মুসলিম রচিত প্রথম উপন্যাস। মীর মশররফ হোসেনের জন্ম কুষ্টিয়ার লাহিনীপাড়া গ্রামে ১৩ নভেম্বর ১৮৪৭ খ্রিষ্টাব্দে। তিনি ঔপন্যাসিক, নাট্যকার ও প্রাবন্ধিক। তার বিখ্যাত উপন্যাস 'বিষাদ - সিন্ধু' (১৮৮৫ - ১৮৯১) ।
কাজী নজরুল ইসলামের সম্পাদনায় ১৯২২ সালে "ধূমকেতু" ১৯২০ সালে দৈনিক "নবযুগ" কাজী নজরুল ইসলাম ও মুজফফর আহমদের যৌথ সম্পাদনায়, কাজী নজরুলের একক সম্পাদনায় ১৯৪১ সালে "দৈনিক নবযুগ " এবং ১৯২৫ সালে প্রধান পরিচালক হিসেবে কাজী নজরুল ইসলামের "লাঙল" পত্রিকা প্রকাশিত হয়।
'সাত সাগরের মাঝি' কবি ফররুখ আহমদের লেখা প্রথম কাব্যগ্রন্থ।
সাত সাগরের মাঝি কবি ফররুখ আহমদের একটি কাব্যগ্রন্থ। এতে স্থান পাওয়া একটি কবিতার নামও সাত সাগরের মাঝি। ১৯৪৪ সালের ডিসেম্বর মাসে বইটি প্রকাশিত হয়।
এই বইয়ের ১৯টি কবিতার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে পাঞ্জেরী, সিন্দবাদ, আকাশ - নাবিক, ডাহুক, এই সব রাত্রি ইত্যাদি। বইটি উৎসর্গ করা হয় কবি আল্লামা ইকবালের প্রতি। বইটিতে পুনর্জাগরণের বাণী উচ্চারিত হয়েছে।
জব সলুশন