'চাচা কাহিনী''র লেখক কে?

ক) শওকত ওসমান
খ) ফররুখ আহমদ
গ) সৈয়দ মুজতবা আলী
ঘ) কাজী নজরুল ইসলাম
বিস্তারিত ব্যাখ্যা:

'চাচা কাহিনীর ' লেখক সৈয়দ মুজতবা আলী। লেখকের উল্লেখযোগ্য ভ্রমণকাহিনী 'দেশে - বিদেশে' (১৯৪৯) । সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহর উল্লেখযোগ্য উপন্যাস 'লালসালু' (১৯৪৮) । সৈয়দ শামসুল হকের উল্লেখযোগ্য উপন্যাস 'ক্রীতদাসের হাসি' (১৯৬২)।

Related Questions

ক) বডু চণ্ডীদাস
খ) দীন চণ্ডীদাস
গ) জ্ঞানদাস
ঘ) দীজ চণ্ডীদাস
Note :

'শ্রীকৃষ্ণকীর্তন' মধ্যযুগের প্রথম কাব্য এবং বড়ু চণ্ডীদাস মধ্যযুগের আদি কবি। তিনি ভাগবতের কৃষ্ণলীলা সম্পর্কিত কাহিনী অবলম্বনে 'শ্রীকৃষ্ণকীর্তন' কাব্য রচনা করেন। 'শ্রীকৃষ্ণকীর্তন' কাব্যের প্রধান চরিত্র তিনটি, কৃষ্ণ, রাধা ও বড়াই। এ কাব্যের মোট ১৩ টি খণ্ড আছে।

ক) সামসুন্নাহার
খ) ফজিলাতুন্নেছা
গ) ফয়জুন্নেছা
ঘ) বেগম রোকেয়া
Note :

নারী জাগরণের অগ্রদূত - বেগম রোকেয়া,
নারী জাগরণের কবি- সামসুন্নাহার।
তাছাড়া রোকেয়া কোন ধরনের কবিতা লেখেননি।

ক) আলাওল
খ) সৈয়দ সুলতান
গ) মুহাম্মদ খান
ঘ) শাহ্ মুহাম্মাদ সগীর
Note :

বাংলা সাহিত্যের প্রাচীনতম মুসলিম কবি শাহ মুহম্মদ সগীর। তিনি আনুমানিক ১৩ - ১৪ শতকের কবি। বাঙালি মুসলিম কবিদের মধ্যে তিনি প্রাচীনতম। তিনি গৌড়ের সুলতান গিয়াসউদ্দীন আজম শাহের রাজত্বকালে "ইউসুফ জোলেখা " কাব্য রচনা করেন। কবি ছিলেন গিয়াসউদ্দীন আজম শাহের রাজ - কর্মচারী।

ক) পাখির বাসা
খ) সাত সাগরের মাঝি'
গ) হাতেমতাই
ঘ) নৌফেল ও হাতেম
Note :

মুসলিম রেনেসাঁর কবি ফররুখ আহমদ। তিনি ছিলেন ইসলামী আদর্শের উজ্জ্বল প্রতীক। 'সাতসাগরের মাঝি' (১৯৪৪) তার শ্রেষ্ঠ কাব্যগ্রন্থ। তার রচিত শিশুতোষ গ্রন্থ 'পাখির বাসা' (১৯৬৫) - এর জন্য তিনি ১৯৬৬ সালে ইউনেস্কো পুরষ্কার লাভ করেন। 'হাতেমতায়ী' তার রচিত কাহিনী কাব্য। ১৯৬৬ সালে ' হাতেমতায়ী' গ্রন্থের জন্য তিনি আদমজী পুরষ্কার লাভ করেন। আর ' নৌফেল ও হাতেম' (১৯৬১) তার কাব্যনাট্যের নাম।

ক) রাজা রামমোহন
খ) ব্রাসি হেলহেড
গ) মার্সম্যান
ঘ) অক্ষয় দত্ত
Note :

- রামমোহন রায়, অথবা রাজা রাম মোহন রায় লেখা হয় রাজা রামমোহন রায় (মে ২২, ১৭৭২ – সেপ্টেম্বর ২৭, ১৮৩৩) প্রথম ভারতীয় ধর্মীয়-সামাজিক পুনর্গঠন আন্দোলন ব্রাহ্মসমাজের প্রতিষ্ঠাতা এবং বাঙালি দার্শনিক।
- তিনি সবচেয়ে বেশি বিখ্যাত হয়েছেন, সতীদাহ প্রথা বিলুপ্ত করার প্রচেষ্টার জন্য।
- রামমোহন রায় কলকাতায় আগস্ট ২০, ১৮২৮ সালে ইংল্যান্ড যাত্রার আগে দ্বারকানাথ ঠাকুরের সহিত ব্রাহ্মসমাজ স্থাপন করেন।
- পরবর্তীকালে এই ব্রাহ্মসমাজ এক সামাজিক ও ধর্মীয় আন্দোলন এবং বাংলার পুনর্জাগরণের পুরোধা হিসাবে কাজ করে।

ক) চলতি রীতি
খ) সাধু রীতি
গ) মিশ্র রীতি
ঘ) আঞ্চলিক রীতি
Note :

- সংস্কৃত ভাষা থেকে উৎপন্ন ভাষাকে সাধু ভাষা হিসেবে অভিহিত করা হয়।
- দাপ্তরিক কাজ, সাহিত্য রচনা ও জ্ঞানচর্চার প্রয়োজনে লেখ্য বাংলা ভাষায় সাধু রীতির জন্ম হয়।
- এ রীতিতে তৎসম বা সংস্কৃত শব্দের প্রাধান্য বেশি।
- উনিশ শতকের শুরুতে সাধু রীতির বিকাশ ঘটে।
- বাংলা গদ্যের প্রথম যুগে সাধু রীতির ব্যাপক প্রচলন ছিল।
- রাজা রামমোহন রায় প্রথম সাধু ভাষার প্রয়োগ করেন।

জব সলুশন

সিভিল সার্জনের কার্যালয়, চট্টগ্রাম - স্টোর কিপার/ স্বাস্থ্য সহকারী (19-12-2025)

ডিজিএফআই - নিরাপত্তা পরিদর্শক (এসআই) (13-12-2025)

গণপূর্ত অধিদপ্তর - অফিস সহায়ক (13-12-2025)

গণপূর্ত অধিদপ্তর - হিসাব সহকারী_অফিস সহকারী কাম-কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক (12-12-2025)

ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড (ডিপিডিসি) - কাস্টমার সার্ভিস এটেনডেন্ট (12-12-2025)

সমন্বিত ৯ ব্যাংক ২ আর্থিক প্রতিষ্ঠান - সিনিয়র অফিসার (05-12-2025)

Job Solution Live Exam Recent Job Solution 2025

আমাদের মোবাইল অ্যাপ ডাউনলোড করুন

যেকোনো সময়, যেকোনো জায়গা থেকে শিখুন