সমাস ভাষাকে কী করে?
সমাস ভাষাকে সংক্ষেপ করে।
সমাস: সমাস শব্দের অর্থ মিলন। অর্থ সম্বন্ধ আছে এমন একাধিক শব্দের মিলিত হয়ে একটি নতুন শব্দ তৈরির ব্যাকরণ সম্মত প্রক্রিয়াকেই বলা হয় সমাস।
মূলত, সমাসে একটি বাক্যাংশ একটি শব্দে পরিণত হয়। সমাসের রীতি বাংলায় এসেছে সংস্কৃত ভাষা থেকে।
বাক্যে শব্দের ব্যবহার কমানোর উদ্দেশ্যে সমাস ব্যবহার করা হয়।
উল্লেখ্য, সমাস অর্থ সম্বন্ধপূর্ণ একাধিক শব্দের মিলন। আর সন্ধি পাশাপাশি অবস্থিত দুইটি ধ্বনির মিলন।
Related Questions
বাংলা সনেট (চতুর্দশপদী) এর সার্থক স্রষ্টা কবি মধুসূদন দত্ত ১৮৬৫ খ্রীষ্টাব্দে ফ্রান্সের ভার্সাই নগরীতে অবস্থানকালেই ইতালির কবি পেত্রার্কের সনেট থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে প্রথম বাংলা সনেটের দিগন্ত উন্মোচন করেন। ১৮৬৬ খ্রীষ্টাব্দে কবির চতুর্দশপদী কবিতাগুলি গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়।
-বাংলা ভাষা সংক্রান্ত সর্ববৃহৎ গবেষণা প্রতিষ্ঠান বাংলা একাডেমি ১৯৫৫ সালের ৩ ডিসেম্বর (১৩৬২ বঙ্গাব্দের ১৭ অগ্রহায়ন) ঢাকার বর্ধমান হাউসে প্রতিষ্ঠিত হয়।
‘একাত্তরের চিঠি’ হলো মুক্তিযোদ্ধাদের পত্র সংকলন। এটি সংকলন করেছে গ্রামীনফোন ও প্রথম আলো যৌথভাবে।
ভাষার বিচারে বাক্যের ৩ টি গুণ থাকা আবশ্যক - ১. আকাঙ্ক্ষা , ২. আসত্তি ও ৩. যোগ্যতা । বাক্যের অর্থ পরিষ্কারভাবে বোঝার জন্য এক পদের পর অন্য পদ শোনার যে ইচ্ছা তা - ই আকাঙক্ষা । বাক্যের অর্থসঙ্গতি রক্ষার জন্য সুশৃঙ্খল পদবিন্যাসই আসত্তি। আর বাক্যস্থিত পদসমূহের অন্তর্গত এবং ভাবগত মেলবন্ধনের নাম যোগ্যতা ।
জনৈক” শব্দটির সন্ধি বিচ্ছেদ - - জন + এক ।
স্বরসন্ধির নিয়মানুসারে অ - কার কিংবা আ - কারের পর এ - কার থাকলে উভয়ে মিলে ঐ - কার হয়; ঐ - কার পূর্ববর্তী ব্যঞ্জনের সাথে যুক্ত হয় । অর্থাৎ: অ + এ = ঐ ( জন + এক = জনৈক) ।
প্রমথ চৌধুরী সম্পাদিত 'সবুজপত্র' বাংলা সাময়িক পত্র হিসেবে প্রথম প্রকাশিত হয় ১৯১৪ সালে। প্রমথ চৌধুরী বীরবলী রীতি নামে যে কথ্য ভাষারীতির সাহিত্য প্রচলন করে যুগান্তর এনেছিলেন তা প্রচারের মাধ্যম ছিল এই 'সবুজপত্র'।
জব সলুশন