কোন দেশকে "রেইনবো ন্যাশন" বলা হয়?
ক) জাপান
খ) নরওয়ে
গ) সাউথ আফ্রিকা
ঘ) কুয়েত
বিস্তারিত ব্যাখ্যা:
বর্ণবাদ পরবর্তী দক্ষিণ আফ্রিকাকে 'রেইনবো ন্যাশন' বা 'রামধনু জাতি' বলা হয়। আর্চবিশপ ডেসমন্ড টুটু এই নামটি দেন। এটি দেশটির বহু বর্ণ বহু সংস্কৃতি ও বহু জাতির শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানকে বোঝায়
Related Questions
ক) 300
খ) 345
গ) 342
ঘ) 500
Note : দক্ষিণ আফ্রিকায় শ্বেতাঙ্গ শাসন শুরু হয় ১৬৫২ সালে ডাচদের কেপ কলোনি স্থাপনের মাধ্যমে এবং এর অবসান ঘটে ১৯৯৪ সালে বর্ণবাদ প্রথা বিলুপ্তির মাধ্যমে। এই সময়কাল প্রায় ৩৪২ বছর। তাই এটিই সবচেয়ে সঠিক উত্তর
ক) জাতিগোষ্ঠী নির্মূলকরণ
খ) পরিবেশ দূষণ
গ) ভৌগলিক সীমানা
ঘ) মেয়ের সাথে সংঘাত
Note : দারফুর হলো সুদানের পশ্চিমাঞ্চলের একটি প্রদেশ। ২০০৩ সাল থেকে এই অঞ্চলে আরব মিলিশিয়া গোষ্ঠী 'জানজাউয়িদ' দ্বারা অ-আরব জাতিগোষ্ঠীর ওপর ব্যাপক গণহত্যা ও নির্যাতন চালানো হয়। তাই এই সংকট জাতিগোষ্ঠী নির্মূলকরণের সাথে জড়িত
ক) নেলসন ম্যান্ডেলা
খ) মোয়াম্মার গাদ্দাফি
গ) সাদ্দাম হোসেন
ঘ) আব্রাহাম লিংকন
Note : লিবিয়ার নেতা মুয়াম্মার গাদ্দাফি ১৯৬৯ সালে একটি সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতা দখল করেন এবং ২০১১ সালে গণঅভ্যুত্থানে নিহত হওয়ার আগ পর্যন্ত প্রায় ৪২ বছর দেশটি শাসন করেন
ক) সিউল
খ) আস্মান
গ) কায়রো
ঘ) তেহরান
Note : তাহরির স্কোয়ার (Tahrir Square) বা 'মুক্তি চত্বর' মিশরের রাজধানী কায়রোর একটি ঐতিহাসিক চত্বর। ২০১১ সালের আরব বসন্তের সময় মিশরীয় বিপ্লবের কেন্দ্রবিন্দু ছিল এই স্থান
ক) মিশর
খ) তিউনিসিয়া
গ) কাতার
ঘ) লিবিয়া
Note : ২০১০ সালের ডিসেম্বরে তিউনিসিয়ায় একজন ফল বিক্রেতার আত্মাহুতির মাধ্যমে যে গণআন্দোলন শুরু হয় তা পুরো আরব বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে। এই ঘটনা 'আরব বসন্ত' নামে পরিচিত। তাই তিউনিসিয়াকে এর সূতিকাগার বলা হয়
ক) জেনেভা চুক্তি
খ) প্যারিস চুক্তি
গ) ক্যাম্প ডেভিড চুক্তি
ঘ) তাসকন্ড চুক্তি
Note : ১৯৭৮ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মেরিল্যান্ডের ক্যাম্প ডেভিডে মিশরের প্রেসিডেন্ট আনোয়ার সাদাত ও ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী মেনাচেম বেগিনের মধ্যে এই ঐতিহাসিক শান্তি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। এটিই ক্যাম্প ডেভিড চুক্তি নামে পরিচিত
জব সলুশন