বাংলা সাহিত্যের গদ্যের জনক-
ক) বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
খ) ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
গ) ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত
ঘ) প্রমথ চৌধুরী
বিস্তারিত ব্যাখ্যা:
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর বাংলা গদ্যে প্রথম যতিচিহ্নের সার্থক ব্যবহার করেন এবং গদ্যকে সাবলীল ও প্রাঞ্জল রূপ দেন। তাঁর হাত ধরেই বাংলা গদ্যের শিল্পরূপ প্রকাশ পায়, তাই তাঁকে বাংলা গদ্যের জনক বলা হয়।
Related Questions
ক) 6
খ) 7
গ) 10
ঘ) 11
Note : বাংলা বর্ণমালায় মোট স্বরবর্ণ ১১টি হলেও মৌলিক স্বরধ্বনির সংখ্যা ৭টি। এগুলো হলো: অ, আ, ই, উ, এ, অ্যা, ও। 'অ্যা' (æ) ধ্বনিটির জন্য আলাদা কোনো বর্ণ নেই, তবে এটি একটি মৌলিক স্বরধ্বনি হিসেবে স্বীকৃত।
ক) ধ্বনি
খ) অক্ষর
গ) শব্দ
ঘ) বাক্য
Note : ভাষার মূল ভিত্তি হলো ধ্বনি। মানুষের বাগ্যন্ত্রের সাহায্যে উচ্চারিত আওয়াজই ধ্বনি, যা ভাষার সবচেয়ে ছোট বা ক্ষুদ্রতম একক। কয়েকটি ধ্বনি মিলে অক্ষর, কয়েকটি অক্ষর মিলে শব্দ এবং কয়েকটি শব্দ মিলে বাক্য গঠিত হয়।
ক) ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
খ) সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়
গ) উইলিয়াম কেরি
ঘ) রাজা রামমোহন রায়
Note : রাজা রামমোহন রায় ১৮৩৩ সালে 'গৌড়ীয় ব্যাকরণ' রচনা করেন, যা ইংরেজি ভাষায় লেখা বাংলা ব্যাকরণের একটি গুরুত্বপূর্ণ গ্রন্থ। এটি বাংলা ভাষার গঠন প্রকৃতি বিদেশিদের কাছে তুলে ধরার একটি সফল প্রচেষ্টা ছিল।
ক) চর্যাপদ
খ) ডাকার্ণব
গ) শ্রীকৃষ্ণকীর্তন
ঘ) গীতগোবিন্দ
Note : চর্যাপদ হলো বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের প্রাচীনতম আবিষ্কৃত নিদর্শন। এটি মূলত বৌদ্ধ সহজিয়া সাধকদের রচিত গানের সংকলন, যা আনুমানিক দশম থেকে দ্বাদশ শতকের মধ্যে রচিত হয়েছিল। এটি বাংলা সাহিত্যের আদিযুগের একমাত্র সাহিত্যিক নমুনা।
ক) 1
খ) 1/2
গ) 1/√2
ঘ) 1/√3
Note :
আমরা জানি, sin 45° = 1/√2। প্রশ্নমতে, 1/√2 = √2a। বা, a = (1/√2) / (√2) = 1/2
ক) ৪১
খ) ৪৮
গ) ৪৩
ঘ) ৪৫
Note :
বাড়ির উচ্চতা (লম্ব) = ৪০ ফুট, ভূমি = ৯ ফুট। মইয়ের দৈর্ঘ্য (অতিভুজ) বের করতে হবে। পিথাগোরাসের উপপাদ্য অনুযায়ী, (মইয়ের দৈর্ঘ্য)² = (৪০)² + (৯)² = ১৬০০ + ৮১ = ১৬৮১। সুতরাং, মইয়ের দৈর্ঘ্য = √১৬৮১ = ৪১ ফুট।
জব সলুশন