ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর কত সালে ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের বাংলা বিভাগে হেডপণ্ডিত হিসেবে যোগদান করেন?
ক) 1860
খ) 1852
গ) 1852
ঘ) 1841
বিস্তারিত ব্যাখ্যা:
তিনি ১৮৪১ সালে এই কলেজে বাংলা বিভাগের হেডপণ্ডিত হিসেবে যোগদান করেছিলেন।
Related Questions
ক) ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
খ) ভূদেব মুখোপাধ্যায়
গ) রাজা রামমোহন রায়
ঘ) মৃত্যুঞ্জয় বিদ্যালঙ্কার
Note : ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ১৮৪১ খ্রিস্টাব্দে ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের বাংলা বিভাগে হেড পণ্ডিত হিসেবে যোগদান করেন এবং ১৮৪৬ সাল পর্যন্ত সেখানে শিক্ষাদান করেন।
ক) শকুন্তলা
খ) সীতার বনবাস
গ) কথামালা
ঘ) ভ্রান্তিবিলাস
Note :
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর কালিদাসের সংস্কৃত ভাষার নাটক 'অভিজ্ঞানশকুন্তলম' এর উপাখ্যান ভাগের বাংলা অনুবাদ করেন,
তার অনুবাদগ্রন্থঃ
- শকুন্তলা,
- সীতার বনবাস,
- ভ্রান্তিবিলাস,
- বাঙলার ইতিহাস ইত্যাদি।
ক) শকুন্তলা
খ) সীতার বনবাস
গ) বর্ণপরিচয়
ঘ) ভ্রান্তিবিলাস
Note : বর্ণপরিচয়' ১৮৫৫ সালে প্রকাশিত হয় এবং এটি বাংলা ভাষা শিক্ষার ক্ষেত্রে একটি যুগান্তকারী বই হিসেবে সর্বজনীন স্বীকৃতি লাভ করে যার ফলস্বরূপ এটি ক্লাসিক মর্যাদা লাভ করে।
ক) সমাগরা
খ) তপোবন
গ) সারথি
ঘ) মালিনী
Note : কালিদাসের 'অভিজ্ঞানশকুন্তলম' এবং বিদ্যাসাগরের অনুবাদে মালিনী নদীর উল্লেখ আছে যার তীরে মহর্ষি কণ্বের আশ্রম অবস্থিত ছিল যেখানে শকুন্তলা লালিত পালিত হয়েছিলেন।
ক) শকুন্তলা
খ) হৈমন্তী
গ) বিলাসী
ঘ) সৌদামিনী মালো
Note : উক্তিটি শকুন্তলার অতুলনীয় প্রাকৃতিক সৌন্দর্য বোঝাতে ব্যবহৃত হয়েছে এবং এটি ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের 'শকুন্তলা' উপাখ্যানের অংশ।
ক) হৈমন্তী
খ) বিলাসী
গ) শকুন্তলা
ঘ) অর্ধাঙ্গী
Note : রাজা দুষ্মন্ত শকুন্তলার অপরূপ সৌন্দর্য দেখে মুগ্ধ হয়ে এই উক্তিটি করেন। এটি ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের অনূদিত 'শকুন্তলা' উপন্যাসের একটি অংশ।
জব সলুশন