বাংলাদেশে কোন দেশ থেকে সবচেয়ে বেশি সরাসরি বৈদেশিক বিনিয়োগ (Direct Foreign Investment) হয়েছে?
বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্র থেকে সবচেয়ে বেশি সরাসরি বৈদেশিক বিনিয়োগ (Direct Foreign Investment) হয়েছে।
দেশে গত বছরে বিদেশে বিনিয়োগ এসেছে ২৮৭ কোটি ৩৯ লাখ ডলার। আগের বছরের চেয়ে যা ২০ দশমিক ৬৪ শতাংশ কম। বিদেশী বিনিয়োগকারী দেশের মধ্যে শীর্ষ ১০টি দেশের মধ্যে প্রথমে রয়েছে চীন।
দেশটি গত এক বছরে বাংলাদেশে বিনিয়োগ করেছে ৬২ কোটি ৬০ লাখ ডলার, যা স্থানীয় মুদ্রায় ৫ হাজার ৩২১ কোটি টাকা (প্রতি ডলার ৮৫ টাকা হিসেবে)। চীনের এ বিনিয়োগ মোট বিদেশী বিনিয়োগের প্রায় ২২ শতাংশ। শীর্ষ ১০ দেশের মধ্যে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে যুক্তরাজ্য, যা মোট বিনিয়োগের প্রায় সাড়ে ১৪ শতাংশ।
আর নবম স্থানে রয়েছে প্রতিবেশী দেশ ভারত, যা মোট বিনিয়োগের ৪ শতাংশের মতো। চীনের সবচেয়ে বেশি বিনিয়োগ এসেছে বিদ্যুৎ ও বস্ত্র খাতে। ১৯ কোটি ৩৫ লাখ ডলার বা ৬ দশমিক ৮৭ শতাংশ বিদেশী বিনিয়োগ করে চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। পঞ্চম অবস্থানে রয়েছে নরওয়ে।
Related Questions
সংবিধানের ৬৬নং ধারা অনুযায়ী কোনো ব্যাক্তি বাংলাদেশের নাগরিক হলে এবং তার বয়স পঁচিশ বছর পূর্ণ হলে তিনি সংসদের সদস্য নির্বাচিত হওয়ায় এবং সংসদ সদস্য থাকার যোগ্য হবেন। উল্লেখ্য, সংবিধানে প্রধানমন্ত্রী আলাদা কোনো বয়সের উল্লেখ নেই। তবে সংবিধানের ৫৬(২) ধারায় বলা হয়েছে, ‘প্রধানমন্ত্রী, অন্যান্য মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী ও উপমন্ত্রীদিগকে রাষ্ট্রপতি নিয়োগ দান করিবেন’ এবং ৫৬(৩) ধারায় বলা হয়েছে, ‘যে সংসদ সদস্য সংসদের সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্যের আস্থাভাজন বলিয়ে রাষ্ট্রপতির নিকট প্রতীয়মান হইবেন, রাস্ট্রপতি তাহাকে প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ করিবেন।‘ সুতরাং সংবিধানের এ ধারাগুলো পর্যালোচনা করে বলতে পারি, যেহেতু যে কোনো সংসদ সদস্যই সংখ্যাগরিষ্ঠ্যের আস্থাভাজন হলেই প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন সুতরাং প্রধানমন্ত্রীর বয়সও হবে সংসদ সদস্য হওয়ার বয়সের সমান অর্থাৎ ২৫ বছর।
সংবিধানের ২১(২) বলা হয়েছে সকল সময়ে জনগণের সেবা করিবার চেষ্টা করা প্রজাতন্ত্রের কর্মে নিযুক্ত প্রত্যেক ব্যক্তির কর্তব্য
তদানীন্তন পূর্ব পাকিস্তানের স্বায়ত্তশাসনের জন্য তখনকার বিরোধী দলগুলোর এক সম্মেলনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছয় - দফা দাবি পেশ করেন।
ঐ সম্মেলন লাহোরে হয়েছিল।
ছয় দফা আন্দোলন বাংলাদেশের একটি ঐতিহাসিক ও গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক ঘটনা। ১৯৬৬ সালের ৫ ও ৬ ফেব্রুয়ারি পাকিস্তানের লাহোরে অনুষ্ঠিত বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর এক সম্মেলনে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে শেখ মুজিবুর রহমান পূর্ব পাকিস্তানের স্বায়ত্তশাসন প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে “৬ দফা দাবি” পেশ করেন।
১৯৭৩ সালের ১৫ ডিসেম্বর পূর্বে নির্বাচিত সকল মুক্তিযোদ্ধার নামসহ মোট ৬৭৬ জন মুক্তিযোদ্ধাকে নিম্নোক্ত খেতাব প্রদান করা হয়:
বীরশ্রেষ্ঠ - ৭ জন
বীর উত্তম - ৬৮ জন
বীর বিক্রম - ১৭৫ জন
বীর প্রতীক - ৪২৬ জন
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় ঢাকা শহর দুই নং সেক্টরের অধীনে ছিল। (দুই নং সেক্টরের অধীনে ছিল - নোয়াখালী জেলা, কুমিল্লা জেলার আখাউড়া - ভৈরব রেললাইন পর্যন্ত এবং ফরিদপুর ও ঢাকার অংশবিশেষ)
মুক্তিযুদ্ধ যাদুঘর ঢাকার আগারগাঁও এলাকায় অবস্থিত ।
মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর ঢাকার আগারগাঁওয়ে অবস্থিত । এই জাদুঘর বাংলাদেশের গৌরবময় মুক্তিযুদ্ধ সংক্রান্ত নিদর্শন ও স্মারকচিহ্নসমূহ সংগ্রহ, সংরক্ষণ ও প্রদর্শন করে থাকে । ১৯৯৬ সালের ২২ মার্চ ঢাকাস্থ সেগুনবাগিচার একটি পুরনো দ্বিতল বাড়িতে প্রতিষ্ঠিত হয় মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর । প্রতিষ্ঠার ২১ বছর পর ১৬ এপ্রিল ২০১৭ জাদুঘরটি আগারগাঁওয়ের নিজস্ব ভবনে নিয়ে যাওয়া হয় ।
জব সলুশন