ভূমধ্যসাগর ও আটলান্টিক মহাসাগরের মধ্যে কোন প্রণালীর অবস্থান?
জিব্রাল্টার প্রণালী ভূমধ্যসাগর ও আটলান্টিক মহাসাগরকে যুক্ত করেছে। এটি আফ্রিকা মহাদেশর মরক্কো ও ইউরোপের স্পেনকে পৃথক করেছে।
Related Questions
৪৫০ অক্ষাংশের সমুদ্রপৃষ্ঠে ০০ উষ্ণতায় ৭৬ সেমি. বিশুদ্ধ পারদস্তম্ভের চাপকে আদর্শ বা স্বাভাবিক বায়ুমন্ডলীয চাপ বা এক 'বার' বলে। সমুদ্র পৃষ্ঠে বায়ুর স্বাভাবিক চাপ – প্রতি বর্গইঞ্চিতে ১৪.৭২ পাউন্ড প্রতি বর্গসেন্টিমিটার প্রায় ১ কেজি অথবা প্রতি বর্গ সেমি. এ ১০.১৩ নিউটন।
- পৃথিবীর আলোকিত এবং অন্ধকার অংশের মধ্যবর্তী বৃত্তাকার অংশকে ছায়াবৃত্ত বলে।
- আবর্তনের ফলে পৃথিবীর যে অংশ অন্ধকার থেকে ছায়াবৃত্ত পার হয়ে সবেমাত্র আলোকিত অংশ পৌঁছায় সেখানে প্রভাত হয়।
- প্রভাতের কিছু পূর্বে যে সময় ক্ষীণ আলো থাকে সেখানে ঊষা এবং সন্ধ্যার কিছু পূর্বে যে সময় ক্ষীণ আলো থাকে সে সময়কে গোধূলি বলে।
গ্যালিলিও হচ্ছে পৃথিবী থেকে নাসার পাঠানো বৃহস্পতির একটি মনুষ্যবিহীন কৃত্রিম উপগ্রহ। এই কৃত্রিম উপগ্রহ/উপগ্রহটির নাম বিজ্ঞানী গ্যালিলিও - এর নামানুসারে নামকরণ করা হয়।
-হেল-বপ ধূমকেতু সম্ভবত বিংশ শতাব্দীর সবচেয়ে বেশি পর্যবেক্ষণকৃত ধূমকেতু।
-এটি বহু দশক ধরে আকাশের উজ্জ্বলতম ধূমকেতু হিসেবে বিরাজ করেছিল। ১৮ মাস ধরে এটিকে খালি চোখে দৃশ্যমান ছিল, যা একটি রেকর্ড।
- Mammalia (স্তন্যপায়ী) পর্বের প্রাণীরা সবচেয়ে উন্নত মেরুদণ্ডী প্রাণী।
এদের সাধারণ বৈশিষ্ট্য হলো:
- এরা স্তন্যপান করে, অর্থাৎ তাদের মা তাদের সন্তানের জন্য দুধ উৎপন্ন করে।
- সন্তানপ্রসবের মাধ্যমে জন্ম দেয় (তবে কিছু স্তন্যপায়ী প্রজাতি যেমন মনি-মোলস এবং প্লাটিপাস ডিম পাড়ে)।
- এদের সাধারণত তাপমাত্রা রক্ষার জন্য পশম বা পশু কোষ থাকে।
এদিকে, কুমির হল Reptilia (সরীসৃপ) উপপর্বের প্রাণী।
- সরীসৃপরা ডিম পাড়ে এবং তাদের শরীরে পশম বা স্তন্যপান নেই।
- এরা আংশিকভাবে জলজ এবং স্থলজ জীব থাকে, এবং তাদের ত্বক শুষ্ক ও শক্ত থাকে।
সুতরাং, কুমির একটি স্তন্যপায়ী প্রাণী নয়।
অন্যদিকে, তিমি, হাতি, এবং বাদুড় সবাই স্তন্যপায়ী প্রাণী।
জব সলুশন