সেলিম আল দীনের যে সৃষ্টিকর্মটি ব্যতিক্রমধর্মী-
নাট্যাচার্য সেলিম আল দীন রচিত গীতিনৃত্যনাট্য 'ঊষা উৎসব ও স্বপ্ন রমনীগণ (২০০৭)।
তার রচিত অন্যান্য নাটকগুলো হল:
- হরগজ,
- প্রাচ্য,
- নিমজ্জন,
- বিপরীত তমসায়,
- ঘুম নেই,
- মুনতাসির,
- চাকা,হাতহদাই,
- ধাবমান,
- সর্প বিষয়ক গল্প,
- জুলান,
- বাসন ইত্যাদি ।
Related Questions
নাট্যকার মুনীর চৌধুরী রচিত নাটক - দণ্ডকারণ্য, রক্তাক্ত প্রান্তর, চিঠি, কবর। তাঁর রচিত অনুবাদ নাটক - কেউ কিছু বলতে পারে না, রূপার কৌটা, মুখরা রমণী বশীকরণ। শওকত ওসমান রচিত উল্লেখযোগ্য নাটক - আমলার মামলা, তস্কর ও লস্কর, কাকর মণি।
রক্তাক্ত প্রান্তর ইতিহাস আশ্রিত নাটক
১৭৬১ সালে পানিপথের তৃতীয় যুদ্ধকে কেন্দ্র করে রচিত হয় 'রক্তাক্ত প্রান্তর' নাটকের পটভূমি
মুনীর চৌধুরী রচিত 'মুখরা রমণী বশীকরণ' একটি - - অনুবাদ নাটক।
ব্রিটিশ নাট্যকার শেক্সপিয়রের 'The Taming of The Shrew' এর আদলে মুনীর চৌধুরী রচনা করেন তার অনুবাদ নাটক 'মুখরা রমণী বশীকরণ'। তার আরও দুটি অনুবাদ নাটক হলো 'কেউ কিছু বলতে পারে না' ও 'রূপার কৌটা'।
শিক্ষাবিদ, নাট্যকার ও সাহিত্য - সমালোচক শহীদ বুদ্ধিজীবী অধ্যাপক মুনীর চৌধুরী (১৯২৫ - ১৯৭১)। পুরো নাম আবু নয়ীম মোহাম্মদ মুনীর চৌধুরী। তিনি তৎকালীন ঢাকা জেলার মানিকগঞ্জে জন্মগ্রহণ করেন। পৈতৃক নিবাস নোয়াখালী জেলার চাটখিল থানাধীন গোপাইরবাগ গ্রামে।
১৪ ডিসেম্বর , ১৯৭১ সালে মাত্র ৪৬ বছর বয়সে স্বধীনতাবিরোধী আলবদর বাহিনী মুনীর
চৌধুরীকে ধরে নিয়ে যায় এবং তারপর তাঁকে খুঁজে পাওয়া যায়নি।
বিশিষ্ট নাট্যকার নূরুল মোমেন (১৯০৬ - ১৯৮৯ ) তার কর্মজীবনে সমাজের সংকটের পটভূমিকায় অন্তর্দ্বন্দ্বমূলক নাট্য - চরিত্র অংকন করে তিনি খ্যাতি অর্জন করেন। 'নেমেসিস' (১৯৪৮), 'রুপান্ত' (১৯৪৭), 'আলোছায়া' (১৯৬২) ইত্যাদি তার এরুপ কিছু নাটক। 'নেমেসিস' নাটকে তিনি ঊনপঞ্চাশের মন্বন্তরকে সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন।
জব সলুশন