সকলের তরে সকলে আমরা/ প্রত্যেকে আমরা পরের তরে।’ কার রচিত পঙক্তি?
কামিনী রায় (জন্মঃ অক্টোবর ১২, ১৮৬৪ - মৃত্যুঃ সেপ্টেম্বর ২৭, ১৯৩৩) একজন প্রথিতযশা বাঙালি কবি, সমাজকর্মী এবং নারীবাদী লেখিকা। তিনি তৎকালীন ব্রিটিশ ভারতের প্রথম মহিলা স্নাতক ডিগ্রীধারী ব্যক্তিত্ব। তিনি একসময় "জনৈক বঙ্গমহিলা" ছদ্মনামে লিখতেন।
তার কাব্যগ্রন্থের মধ্যে রয়েছে - আলো ও ছায়া (১৮৮৯), নির্মাল্য (১৮৯১), পৌরাণিকী (১৮৯৭), মাল্য ও নির্মাল্য (১৯১৩), অশোক সঙ্গীত (সনেট সংগ্রহ, ১৯১৪), অম্বা (নাট্যকাব্য, ১৯১৫), দীপ ও ধূপ (১৯২৯), জীবন পথে (১৯৩০), অমিত্রাক্ষর ছন্দে রচিত 'মহাশ্বেতা' ও 'পুণ্ডরীক' তার দুটি প্রসিদ্ধ দীর্ঘ কবিতা। এ ছাড়া ১৯০৫ সালে তিনি শিশুদের জন্য ‘গুঞ্জন’ নামে কবিতা সংগ্রহ ও প্রবন্ধ গ্রন্থ রচনা করেন।
‘আপনারে লয়ে বিব্রত রহিতে আসে নাই কেহ অবনী পরে/ সকলের তরে সকলে আমরা, প্রত্যেকে আমরা পরের তরে।’
এমন সুন্দর কবিতার চরণ আজ সবার মুখেই বাণী চিরন্তনী’র মতো।
Related Questions
মাত্র ১৩ বছর বয়সে "বিরহ - বিলাপ" কাব্যগ্রন্থটি লেখেন। এটি ১৮৭০ সালে প্রকাশিত হয়।
তার অন্যান্য কাব্যগ্রন্থ হলো - কুসুম কানন, শিব মন্দির, অমিয়ধারা, প্রমের ফুল ইত্যাদি।
মহাকাব্যের কবি হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিখ্যাত কাব্যগ্রন্থ - চিন্তাতরঙ্গিনী, বীরবাহু, কবিতাবলী, আশা কানন, ছায়াময়ী, দশমবিদ্যা, চিত্তবিকাশ ইত্যাদি।
» কায়কোবাদের " মহাশ্মশান" মহাকাব্য ১৯০৫সালে প্রথম প্রকাশিত হয়।সমগ্র কাব্যটি তিনটি খণ্ডে বিভক্ত। কাব্যটি ধারাবাহিকভাবে মহম্মদ রওশন আলী সম্পাদিত 'কোহিনূর ' পত্রিকায় প্রকাশিত হয় ।পানিপথের তৃতীয় যুদ্ধ অবলম্বনে কাব্যটি রচিত ।
» ছাত্রজীবন থেকেই নবীনচন্দ্র কবিতা রচনা শুরু করেন। প্যারীচরণ সরকার সম্পাদিত এডুকেশন গেজেটে তাঁর কবিতা প্রকাশিত হতো। ১৮৭৫ সালে তাঁর পলাশীর যুদ্ধ মহাকাব্য প্রকাশিত হলে তিনি ব্রিটিশ সরকারের রোষানলে পড়েন।
» মাইকেল মধুসূদন দত্তের পর বাংলা সাহিত্যের সবচেয়ে জনপ্রিয় মহাকাব্য রচয়িতা হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়। তার শ্রেষ্ঠ রচনা - বৃত্রসংহার যা মহাভারতের কাহিনী অবলম্বন করে রচিত এবং দুইখন্ডের প্রথমটি ১৮৭৫ ও দ্বিতীয়টি ১৮৭৭ সালে প্রকাশিত।
» বিহারীলাল চক্রবর্তী আধুনিক বাংলা গীতিকাব্যের ধারায় অন্যতম প্রধান কবি। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাঁকে ‘ভোরের পাখি’ বলে
জব সলুশন