ছিটমহল বিনিময় চুক্তি ২০১৫ সালের কোন মাস থেকে কার্যকর হয়?
২৩ নভেম্বর ১৯৭৪ বাংলাদেশের জাতীয় সংসদে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে স্বাক্ষরিত স্থলসীমান্ত চুক্তি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের তৃতীয় সংশোধনীর মাধ্যমে পাস হয়।
কিন্তু ভারত তা না করায় বাস্তবায়িত হয়নি।
১ আগস্ট ২০১৫ ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে ছিটমহল বিনিময় চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
Related Questions
- ভৌগোলিকভাবে পৃথিবীর পূর্ব-পশ্চিমে তিনটি রেখা এবং উত্তর-দক্ষিণে চারটি রেখা বিস্তৃত আছে।
- পূর্ব-পশ্চিমের তিনটি রেখা হলো- কর্কটক্রান্তি, মকরক্রান্তি ও বিষুব রেখা।
- নিরক্ষরেখার ২৩.৫ ডিগ্রি উত্তর অক্ষাংশকে বলা হয় কর্কটক্রান্তি।
- অপরদিকে ২৩.৫ডিগ্রি দক্ষিণ অক্ষাংশকে বলা হয় মকরক্রান্তি ।
- কর্কটক্রান্তি ও মকরক্রান্তির মধ্যবর্তী অঞ্চল হচ্ছে নিরক্ষীয় অঞ্চল ।
প্রতি ঘন্টায় ঘন্টার কঁাটা এবং মিনিটের ক্ঁাটা ১ বার মিলিত হয়। কিন্তু ১১ টা থেকে ১ টার মধে্্য ২ ঘন্টায় ১ বার মিলিত হয় তাই ১২ ঘন্টায় ১১ বার এবং প্রতি ২৪ ঘন্টায় ২২ বার মিলিত হয়।
এশিয়ার দক্ষিণভাগ দিয়ে অতিক্রম করেছে। কর্কটক্রান্তি রেখা। নিরক্ষরেখা হতে ২৩.৫° উত্তর অক্ষাংশকে কর্কটক্রান্তি রেখা বলে ।
কর্কটক্রান্তি বা কর্কটক্রান্তি রেখা (কর্কট মানে কাঁকড়া) বা উত্তর বিষুব পৃথিবীর মানচিত্রে অঙ্কিত প্রধান পাঁচটি অক্ষাংশের একটি। এটি বিষুবরেখা হতে উত্তরে অবস্থিত এবং ২৩ ডিগ্রী ২৬ মিনিট ২২ সেকেন্ড অক্ষাংশ বরাবর কল্পিত একটি রেখা। এটি বাংলাদেশের প্রায় মাঝামাঝি দিয়ে গেছে।
একে ট্রপিক অব ক্যান্সার ও বলা হয়ে থাকে
একটি পেন্ডুলাম ঘড়ি বিষুব রেখা থেকে মেরুতে নিলে ঘড়িটি ফার্স্ট হবে কারণ মেরু তে নিলে g বারবে।তাই পর্যায় কাল কমবে।তাই পেন্ডুলাম বেশি ঘুরবে।
জব সলুশন