মাৎস্যন্যায়ম নির্দেশ করে -
ক) মৎস্যময় বাংলাদেশ
খ) রাজনৈতিক পরিস্থিতি
গ) মৎস্যময় ভারত
ঘ) প্রাকৃতিক পরিস্থিতি
বিস্তারিত ব্যাখ্যা:
এটি কোনো প্রাকৃতিক বা মৎস্য সংক্রান্ত অবস্থা নয়, বরং শশাঙ্ক-পরবর্তী বাংলায় সৃষ্ট চরম রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা, অরাজকতা এবং কেন্দ্রীয় শাসনের অনুপস্থিতিকে নির্দেশ করে।
Related Questions
ক) ৫ম-৬ষ্ঠ শতক
খ) ৬ষ্ঠ-৭ম শতক
গ) ৭ম-৮ম শতক
ঘ) ৮ম-৯ম শতক
Note : রাজা শশাঙ্কের মৃত্যুর পর থেকে পাল বংশের প্রতিষ্ঠাতা গোপালের ক্ষমতা গ্রহণের পূর্ব পর্যন্ত (আনুমানিক ৬৫০-৭৫০ খ্রি.), অর্থাৎ ৭ম-৮ম শতকের মধ্যবর্তী সময়ে বাংলায় কোনো কেন্দ্রীয় শাসক ছিল না। এই একশত বছরের অরাজক সময়কালকেই 'মাৎস্যন্যায়' বলা হয়।
ক) উত্তর বাংলায়
খ) দক্ষিণ-পশ্চিম বাংলায়
গ) পূর্ব বাংলায়
ঘ) দক্ষিণ-পূর্ব বাংলায়
Note : ৭ম শতকে খড়গ বংশের রাজারা প্রাচীন সমতট অঞ্চলে (বর্তমান কুমিল্লা-নোয়াখালী) অর্থাৎ বাংলার দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে একটি স্বাধীন রাজ্য প্রতিষ্ঠা করে শাসন করতেন।
ক) হর্ষবর্ধন
খ) সন্ধ্যাকর নন্দী
গ) কালিদাস
ঘ) ধোয়ী
Note : এই শ্লেষাত্মক (দ্ব্যর্থবোধক) কাব্যটি রচনা করেন পাল রাজা রামপালের সভাকবি সন্ধ্যাকর নন্দী। এতে যুগপৎ রামায়ণের রাম ও রাজা রামপালের প্রশংসা করা হয়েছে।
ক) গীতগোবিন্দ
খ) মনসামঙ্গল
গ) চণ্ডীমঙ্গল
ঘ) রামচরিতম
Note : 'রামচরিতম' কাব্যটি পাল রাজা রামপালের সভাকবি সন্ধ্যাকর নন্দী রচনা করেন। এতে একাধারে রামায়ণের রাম এবং রাজা রামপালের জীবনকাহিনী বর্ণনা করা হয়েছে। গীতগোবিন্দ সেন যুগের রচনা।
ক) কৈবর্ত
খ) অশোক
গ) দিব্য
ঘ) কানু কৈবর্ত
Note : পাল রাজা দ্বিতীয় মহীপালের বিরুদ্ধে সংঘটিত এই কৃষক ও জেলে সম্প্রদায়ের (কৈবর্ত) বিদ্রোহের নেতা ছিলেন দিব্য বা দিব্যক। তিনি মহীপালকে পরাজিত করে বরেন্দ্র অঞ্চলে স্বাধীন শাসন প্রতিষ্ঠা করেন।
ক) বল্লাল সেন
খ) দ্বিতীয় মহীপালের
গ) ধর্মপালের
ঘ) হেমন্ত সেনের
Note : কৈবর্ত বিদ্রোহ ছিল পাল শাসনামলের একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। এটি পাল রাজা দ্বিতীয় মহীপালের শাসনামলে (আনুমানিক ১০৭০-১০৭১ খ্রি.) সংঘটিত হয়েছিল। এই বিদ্রোহে রাজা মহীপাল নিহত হন।
জব সলুশন